ADVERTISEMENT
  • About
  • Advertise
  • Privacy & Policy
  • Contact
Ruposhi Bangla 71 | Online news update in Every Minutes
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
No Result
View All Result
Ruposhi Bangla 71 | Online news update in Every Minutes
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

হিজরি সন পূর্ব সময়ে আরব্য বর্ষপঞ্জি

admin by admin
July 8, 2025
in অন্যান্য
0
হিজরি সন পূর্ব সময়ে আরব্য বর্ষপঞ্জি
ADVERTISEMENT

RelatedPosts

হিমছড়ি সৈকতে ভেসে গেল চবির ৩ শিক্ষার্থী, একজনের মরদেহ উদ্ধার

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

সাংবাদিকদের হুমকি অনভিপ্রেত ও অগ্রহণযোগ্য : বিএফইউজে-ডিইউজে


রুপসীবাংলা৭১ অন্যান্য ডেস্ক : মানব ইতিহাসে প্রতিটি জাতির এমন একটি মানদণ্ড ছিল, যাকে ভিত্তি করে তারা তাদের ঘটনাপ্রবাহ লিপিবদ্ধ করেছে। আধুনিক পরিভাষায় যাকে বলা হয় বর্ষপঞ্জি। কোনো কোনো জাতির বর্ষপঞ্জি পৃথিবীতে টিকে আছে এবং কারো বর্ষপঞ্জি হারিয়ে গেছে। নিম্নে আরব জাতির বর্ষপঞ্জি নিয়ে আলোচনা করা হলো :

প্রাচীনকালে বছর গণনার রীতি

প্রাচীনকালে সাল বা বর্ষ গণনার ভিত্তি ছিল বড় বড় ঘটনা।

ADVERTISEMENT

কোনো নবীর আগমন, যেমন—খ্রিস্টাব্দ ঈসা (আ.)-এর জন্মের সময় থেকে গণনা করা হয় অথবা শক্তিশালী রাজত্ব প্রতিষ্ঠার সময় থেকে। যেমন—রোমানরা আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের ক্ষমতা লাভের সময় থেকে বছর গণনা করত। একইভাবে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে কোনো জাতির ধ্বংস হয়ে যাওয়া, সর্বগ্রাসী দুর্ভিক্ষ, ক্ষমতার পালাবদল ইত্যাদি ঘটনা কেন্দ্র করেও বর্ষ গণনার প্রবণতা দেখা যায়। অর্থাৎ প্রাচীনকালে এমন সব ঘটনাকে কেন্দ্র করে সময় গণনা করা হতো যা সচরাচর ঘটে না এবং জাতীয় জীবনে বড় পরিবর্তন নিয়ে আসত।

আরব জাতিও এর ব্যতিক্রম ছিল না। (আল আসারুল বাকিয়া, পৃষ্ঠা-১৪)

প্রাচীনকালে আরবদের বছর গণনা

আরবরা সর্বপ্রথম সন গণনা শুরু করেছিল ইবরাহিম ও ইসমাঈল (আ.) কর্তৃক কাবাঘর নির্মাণের সময়কে কেন্দ্র করে। এরপর আরবদের একটি দল তিহামার দিকে স্থানান্তরিত হয়। তখন থেকে বিচ্ছিন্নতার সময় কেন্দ্র করে তাদের সন গণনা শুরু হয়।

এরপর বড় ঘটনা ছিল আমর বিন লুহাইয়ের নেতৃত্ব গ্রহণ। এই অভিশপ্ত ইবরাহিম (আ.)-এর ধর্মে বিকৃতি ঘটিয়েছিল এবং মূর্তি পূজার প্রচলন করেছিল। অতঃপর কাআব বিন লুয়াইয়ের মৃত্যুর বছরকে ভিত্তি হিসেবে গণ্য করা হয়, যা অব্যাহত থাকে গাদার প্রতারণার বছর পর্যন্ত। এই বছরকে বিশ্বাসঘাতকতার বছর বলা হয়। কেননা এই বছর বনু ইয়ারবুর লোকেরা হিময়ারের অধিপতিদের পাঠানো কাবার গিলাফ লুট করেছিল এবং হজ মৌসুমে কিছু মানুষ অন্যদের ওপর আক্রমণ করেছিল।

অতঃপর আসহাবে ফিল তথা হস্তি বাহিনীর ঘটনাকে সময় গণনার মানদণ্ড ধরা হয়, যা অব্যাহত ছিল রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর মদিনায় হিজরত করা পর্যন্ত। কোনো কোনো আরবের সময় গণনায় ফিজার যুদ্ধের দিন এবং হিলফুল ফুজুলের ঘটনার বর্ণনাও পাওয়া যায়। এ ক্ষেত্রে তারা এভাবে বলত, আসহাবে ফিলের ঘটনার এক বছর অমুক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছিল অথবা আসহাবে ফিলের ঘটনার দুই বছর আগে অমুকের ছেলে জন্মেছিল। (আন নিহায়া : ১/৪৬৮)

নবীজি (সা.)-এর যুগে সাল গণনা

মহানবী (সা.) মদিনায় গমন করার পর মুসলমানরা সেটাকে কেন্দ্র করেই বছর গণনা শুরু করেছিল। এমনকি তারা মদিনায় কাটানো নবীজি (সা.)-এর ১০ বছরকে পৃথক ১০টি নামও দিয়েছিল। যেমন—প্রথম বছরের নাম ছিল হিজরতের বছর, দ্বিতীয় বছরের নাম ছিল যুদ্ধের নির্দেশ পাওয়ার বছর, তৃতীয় বছরের নাম ছিল পরীক্ষার বছর, চতুর্থ বছরের নাম ছিল অগ্রগতির বছর, পঞ্চম বছরের নাম ছিল ভূমিকম্পের বছর, ষষ্ঠ বছরের নাম ছিল সহমর্মিতার বছর, সপ্তম বছরের নাম ছিল বিজয় লাভের বছর, অষ্টম বছরের নাম ছিল সমতা লাভের বছর, নবম বছরের নাম ছিল দায়মুক্তির বছর, দশম বছরের নাম ছিল বিদায় হজের বছর। হিজরতের ১১তম বছরের দুই মাস ১২ দিন পর মহানবী (সা.) ইন্তেকাল করেন।

(আল বাদয়ু ওয়াত তারিখ : ৪/১৮০)

হিজরি সনের প্রবর্তন যেভাবে

মহানবী (সা.)-এর ইন্তেকালের পর ইসলামী খেলাফতের বিস্তৃতি ঘটতে থাকে। তখন গুরুত্বপূর্ণ চিঠি ও নথিপত্রের তারিখ সংরক্ষণের প্রয়োজন দেখা দেয়, বিচারিক কর্মকাণ্ডেও তারিখ নির্ধারণ আবশ্যক হয়ে পড়ে। যেমন—তারিখ নির্ধারণ ছাড়া ঋণবিষয়ক অভিযোগের বিচার করা সম্ভব ছিল না। ফলে খলিফা উমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) ইসলামী বর্ষপঞ্জি প্রণয়নের গুরুত্ব অনুভব করেন। এ ক্ষেত্রে আবু মুসা আশআরি (রা.)-সহ অন্য প্রশাসকদের পক্ষ থেকে তাগাদাও ছিল। ফলে উমর (রা.) সাহাবায়ে কিরাম (রা.)-এর সঙ্গে বর্ষপঞ্জি প্রবর্তনের ব্যাপারে পরামর্শ করেন।

ইসলামী বর্ষপঞ্জি কিসের ভিত্তিতে রচিত হবে তা নিয়ে সাহাবিদের মধ্য থেকে একাধিক মতামত এসেছিল। যেমন—পারস্যের বর্ষপঞ্জির অনুসরণ করা, রোমান বর্ষপঞ্জির অনুসরণ করা, নবীজি (সা.)-এর জন্মের সময়কে কেন্দ্র করে নতুন বর্ষপঞ্জি নির্ধারণ করা, নবীজি (সা.)-এর নবুয়ত লাভ থেকে শুরু করা, তাঁর মৃত্যু থেকে শুরু করা, তাঁর মদিনায় হিজরত থেকে শুরু করা ইত্যাদি। এর মধ্যে উমর (রা.) হিজরতের সময়কে বেছে নিলেন। কেননা হিজরতকে কেন্দ্র করে সময় গণনার চর্চা পূর্ব থেকেই কিছুটা ছিল। অতঃপর এটাই মুসলিম বিশ্বের সময় গণনার মানদণ্ডে পরিণত হয়, যা আজও অব্যাহত আছে। (আল বিদায়া ওয়ান

নিহায়া : ৩/২৫১; তারিখুত তাবারি : ২/৩০)
আল্লাহ সবাইকে সঠিক জ্ঞান দান করুন। আমিন।
রুপসীবাংলা৭১/এআর

Previous Post

ফের সংলাপে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন, অংশ নিচ্ছে ৩০টি রাজনৈতিক দল

Next Post

ভাটারায় স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগে স্বামী গ্রেপ্তার

Next Post
ভাটারায় স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগে স্বামী গ্রেপ্তার

ভাটারায় স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগে স্বামী গ্রেপ্তার

যোগাযোগ করুন :

ঠিকানা :  ১৫১,মতিঝিল বা/এ, ঢাকা,বাংলাদেশ।

ফোন : +880 1916568675, 01685973164

ইমেইল :  info@ruposhibangla71.com

 
 
 

আমাদের সম্পর্কে :

সম্পাদক- গৌতম কুমার এদবর, নিবাহী সম্পাদক- মোঃ হারুন আর রশিদ, যুগ্ম সম্পাদক-নাজনীন সুলতানা (স্বপ্না), ব্যবস্থাপনা সম্পাদক- বাপ্পী এদবর

 

 

 

this site Developed by Super Bangla IT

No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা

© 2024 Ruposhibangla71.com and Website Developed by Super Bangla IT.