খাদ্য অধিদপ্তর যেন মোঃ সোহাগ সিন্ডিকেটের কেনা গোলাম, নারায়নগন্জের সিন্ডিকেটকে টিকিয়ে রাখতে সববিবি পরিচালক মোঃআব্দুস সালাম ঢাকা মহানগর ও সকল শ্রমগন জেলায় মতামত চেয়ে চিঠি প্রদানঃ
২৯ অক্টোবর ২০২৪ তারিখে খাদ্য সচিব নভেম্বর ২০২৪ এর চাল আটা বিক্রির অনুমোদন প্রদান করেন,যাতে শর্ত প্রদান করেন “বেসরকারী ময়দার মিলে সরকারী গম বরাদ্দ নীতিমালা ২০২২ (সংশোধিত)” আব্যশিক ভাবে অনুসরন করতে হবে।এর পর বিভিন্ন ভাবে গড়িমসি করে ০৬ নভেম্বর ঢাকা মহানগর ও অন্যান্য শ্রমগন জেলায় গম বরাদ্দ দেন।কিন্তু এ বরাদ্দ যেন মেনে ই নিতে পারছে না খাদ্য অধিদপ্তরের সরবরাহ,বন্টন ও বিপনন বিভাগের পরিচালক সহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।পরিচালক মোঃআব্দুস সালাম খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকে ভুলবাল বুঝিয়ে ঢাকা মহানগর সহ সকল শ্রমঘন জেলায় ০৫ ই নভেম্বর একটি অতীব জরুরি চিঠি ইস্যু করেন ,যাতে মতামত জানতে চাওয়া হয় নারায়নগন্জ জেলার মিলকে গম বরাদ্দ দেওয়া যাবে কিনা।এ চিঠি র জন্য প্রধান নিয়ন্ত্রক ঢাকা রেশনিং সহ প্রতিটি জেলার খাদ্য নিয়ন্ত্রক কে জোর পূর্বক নারায়নগন্জ জেলার মিলদের বরাদ্দ দেওয়ার জন্য মতামত প্রদানে মৌকিখ ভাবে বাধ্য করা হচ্ছে। তিনি সকলকে মৌকিক ভাবে বলে দিয়েছেন অবশ্যই ৩ দিনের মধ্যে নারায়নগন্জের মিলের পক্ষে মতামত দিতেই হবে।এ চিঠি টি কিভাবে অতীব জরুরি তা বোধগম্য নয়।১৭ বছর আওয়ামী ছত্রছায়ায় কয়েক হাজার কোটি টাকা খাদ্য অধিদপ্তরে লোটপাটকারী মোঃজসীম ও মোঃ সোহাগকে সুবীধাদিতে কেন এত মরিয়া হয়ে উঠেছে এই পরিচালক তা চিন্তার বিষয়।এসব জেলার মিলাররা বলেন টাকা দিয়ে মোঃসোহাগ সিন্ডিকেট পরিচালক(সববিবি) ও খাদ্য অধিদপ্তরের সকল উর্ধতন কর্মকতা হাতের কব্জায় রাখেন।তার ইশারা ছাড়া খাদ্য অধিদপ্তরে কাজ হয় না।সকল কাজের জন্য তার সম্মতি নিতে হয়,এ চিঠি দিয়ে পরের মাস থেকে পুনরায় নীতিমালা না মেনে নারায়নগন্জ জেলার মিলকে অবৈদ ভাবে বরাদ্দ প্রদানের পায়তারা করছে।তারা আরও বলেন এ কাজ পুনরায় করলে আমরা আবার প্রদান উপদেষ্টার কাছে অভিযোগ জানাব,যে খাদ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তা মিলে আওয়ামী দোসর গম চোর জসীম ও সোহাগ কে সুবিধা দিতে নীতিমালা বর্হিভূত কাজ করছে।
এ সিন্ডিকেটের কারনে গত ১৭ বছর কোন ব্যবসায়ী সরকারী গম বরাদ্দ ঠিকমত নিতে পারে নি।তারা নারায়নগন্জের মিল দিয়ে এসব জেলা থেকে গম বরাদ্দ নিয়ে উন্নতমানের সরকারী গম কালোবাজারী করে বিক্রি করে দেন এবং নিম্নমানের পশুখাদ্যরশগম দিয়ে আটা বানিয়ে কিছু আটা প্রদান করেন আর বাকী আটা ডিলারের সাথে সমন্নয় করেন।এ গম চুরি নিয়ে মোঃ জসিমের নামে দুদকে ৫০০ কোটি টাকা সরকারী গম চুরির তদন্ত চলমান,তাও কেন খাদ্য অধিদপ্তর তাদের ই সুবিধা দিতে চাই তা চিন্তার বিষয়।এসব কাজের জন্য এ সিন্ডিকেট বিপুল অর্থ প্রদান করেন।এখনও যদি আওয়ামী দোসর ছাত্র আন্দোলনের বিপক্ষের শক্তি খাদ্য অধিদপ্তরের ত্রাসের রাজত্ব করে তবে কোথায় দেশে বৈষম্য দূর হল।
মিলাররা দ্রুত এসব অবৈধ কর্মকান্ডের প্রতিকার চাচ্ছেন এবং নীতিমালা মেনে সর্বসময় গম বরাদ্দের আশা করছেন।