বিনোদন ডেক্সঃ ঈদ মানে ত্যাগের মহিমায় উদ্ভাসিত ধমীয় ভাবগাম্ভীর্যময়। সবার জন্য নিযে আসে হাসি,খুশি ও সীমহীন আনন্দ। তাই ঈদ সবসময়ই মধুর সবার কাছে। তবে শৈশবের মতো এখন আর চাইলেই অনেক কিছু করতে পারেন না। এখন বছর জুড়ে অভিনয় নিয়েই ব্যস্ত থাকেন, বিশেষ দিবসগুলোতে বিশেষ কিছু নাটক নিয়ে হাজির হন।
সাম্প্রতিক সময়ে অভিনয়ের পাশাপাশি তার ব্যস্ততা খানিক বেড়েছে, কারণ তার একটি বিউটি সেলুন রয়েছে।ঈদের আগে সেখানে সময় দিতে হয় তার। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি।
ঈদের দিন কীভাবে কাটছে, জানতে চাইলে কেয়া পায়েল কালের কণ্ঠকে বলেন, বাবা-মায়ের সঙ্গেই ঈদ উদযাপন করা হয়। সারাদিন পরিবারকে সময় দেই, খাওয়া-দাওয়া করি এবং সন্ধ্যার পর বন্ধু-বান্ধবীদের সঙ্গে ঘুরতে বের হই।
শৈশবের ঈদ প্রসঙ্গে তার ভাষ্য, ছোটবেলার ঈদ সবসময়ই অনেক মধুর। ঘুম থেকে উঠেই সাজুগুজু করে নতুন ড্রেস পরে ঘুরতে বেরিয়ে যেতাম বন্ধুদের সাথে। সারাদিন বাহিরে ঘুরাঘুরি করতাম। জানতাম ওইদিন বাসায় বাবা-মা বকা দিবে না।বেশ মজার ছিল।ছোটবেলায় ঈদে সালামি বেশি পেলেও এখন আর সেভাবে পাওয়া হয় না বলে জানালেন অভিনেত্রী। বললেন, আগে বেশি পাওয়া হতো কিন্তু আমাকেই সালামি বেশি দিতে হয়।
ঈদের দিন পায়েল পোশাক হিসেবে থ্রি-পিস পরতেই পছন্দ করেন এবং খাবারের মধ্যে অবশ্যই তার মায়ের হাতের রান্না। তিনি বলেন, ঈদের জন্য যেগুলো কেনাকাটা করা হয় সেগুলাই পরা হয়, তবে থ্রি-পিসই পরা হয়।আমার মা অনেক রকমের আইটেম রান্না করেন। মায়ের হাতের রান্না খেতেই পছন্দ করি।