নিজস্ব প্রতিনিধিঃ রাজধানীর ঢাকার নিউমার্কেট থানায় নিরবে চলছে চাঁদাবাজি ও হুমকি-ধমকি। একটি রাজনৈতিক দলেরন নেতা পরিচয় দানকারী কে এই চঞ্চল? অভিযোগ রয়েছে নিউমার্কেট এলকায় ১৮ নং ওয়ার্ড পূর্বের সদস্য সচিব শাহাদাত হোসাইনের নেতৃত্বে হুমকি ও হাসপাতালে চাঁদাবাজি এবং চাঁদাবাজির টাকা ১৭ জনের মধ্যে ভাগাভাগি হয়েছে বলে জানা গেছে। তাদের মধ্যে একটি রাজনৈতিক দলের নাম ভাঙ্গিয়ে শফিকুলর ইসলাম শফিক,আব্দুর রহমান,মিজান,সুজন সহ আর বেশ কয়েকজন। চঞ্চলের নেতৃত্বে এলিফ্যান্ড রোড, বাটা সিগনাল মোড়,সাইন্স ল্যাব এলকায় চঞ্চল সিন্ডিকেট চাঁদা ও ফিটিংবাজের অভয়ারণ্য তৈরী করেছে। গত ২২ ডিসেম্বর বলাকা ফুটের সামনে থেকে হানিফ নামক হকারের কাছ থেকে দোকান বসানো এবং দোকানে চাঁদাবাজি করার চিত্র দেখা যায় তাদের মধ্যে রয়েছে মিজান,যুবরাজ,আব্দুর রহমান সিন্ডিকেট।
নিউ মার্কেট প্রভাবশালী আহ্বায়ক এবং সদস্য সচিব কে এম চঞ্চল এলাকায় যুবদলের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। চঞ্চলের সিন্ডিকেট কাটাবন ঢালে চলে মাদক ইয়াবা সেবন।
এর আগেও বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ভয়াবহ অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও হাই কমান্ড থেকে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয় নাই কারণ হাই কমান্ডো তাদের দ্বারা ম্যানেজ হয় বলে মনে হয়। নাম মাত্র কিছু সংখ্যক নেতাকে বহিষ্কার করেছিল যুবদল দক্ষিণ কিন্তু মূল হোতাদের কোন বিচার না হওয়ায় নিউমার্কেট এলাকায় চলছে সমান অপরাধচক্র ভয়ে কেউ কিছু বলতে পারেনা।
নিউমার্কেট এলাকায় রাজনীতি দুটি গ্রুপ থাকতে পারে কিন্তু জনসাধারণ মনে করে এই দুই গ্রুপের প্রধান নেতা কিছুই জানে না।