ADVERTISEMENT
  • About
  • Advertise
  • Privacy & Policy
  • Contact
Ruposhi Bangla 71 | Online news update in Every Minutes
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
No Result
View All Result
Ruposhi Bangla 71 | Online news update in Every Minutes
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

আওয়ামী লীগ অনুসরণযোগ্য কোনো রাজনৈতিক দল নয়-গোলাম মোহাম্মদ কাদের

admin by admin
July 7, 2024
in রাজনীতি
0
আওয়ামী লীগ অনুসরণযোগ্য কোনো রাজনৈতিক দল নয়-গোলাম মোহাম্মদ কাদের
ADVERTISEMENT

RelatedPosts

শহীদ জিয়াই বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্র সংস্কার শুরু করেছিলেন : আবু নাসের

জামায়াতের নিবন্ধন ফিরে পাওয়া গণতন্ত্রের বিজয় – রাশেদ প্রধান

“মানবিক করিডোর-নিরাপত্তা ঝুঁকিতে উদ্বিগ্ন আমজনতা”

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জনবন্ধু গোলঅম মোহাম্মদ কাদের এমপি বলেছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা চাকরীতে কোটা পদ্ধতি বাতিলের দাবীতে আন্দোলন করছে। আমাদের দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে কোটা পদ্ধতি বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কোটা পদ্ধতি বাংলাদেশের সংবিধানের ২৯ এর ১,২,৩ এর সম্পূর্ণ পরিপন্থি। সংবিধান সশোধন করে এটাকে বৈধ করতে পারবে না। মৌলিক অধিকার সম্পর্কিত ২৯ এর ১,২,৩ ধারা পরিবর্তন করার ক্ষমতা সংবিধানে দেয়া হয়েনি। এদেশের মানুষ হাজার বছর ধরে বৈষম্যের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছে। আমাদের মধ্যে ডিভাইড এন্ড রুল করে বৈষম্য করা হয়। কিছু সংখ্যক লোককে সুবিধা দিতে বেশির ভাগ মানুষকেই বঞ্চিত করা হয়। বৃটিশ বিরোধী আন্দোলন ও পাকিস্তান সৃষ্টির আন্দোলনে বাঙালীরা ভুমিকা রেখেছে শুধু বৈষম্য থেকে মুক্তি পেতে। পরবর্তীতে পাকিস্তানীরাও আমাদের সাথে বৈষম্য সৃষ্টি করেছে। পাকিস্তানীরা আমাদের দারিদ্রসীমার নিচে থাকতে বাধ্য করেছিল। ফলে প্রথমে স্বাধীকার আন্দোলন এবং পরবর্তীতে স্বাধীনতা-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করি। বর্তমানে আওয়ামী লীগ আবার ডিভাইড এন্ড রুলের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের সাথে বৈষম্য সৃষ্টি করেছে। তারা সমাজকে বিভক্ত করেছে। শাষক শ্রেণী এই দেশকে ব্যক্তিগত এবং পারিবারিক সম্পত্তি মনে করে। তারা আইনের উর্ধে এবং পছন্দ মতো আইন তৈরী করে। শাসক শ্রেণীর কাছে প্রথম শ্রেণীর নাগরিক হচ্ছে পিওর আওয়ামী লীগ ও তাদের লাঠিয়াল বাহিনী। অনুগত প্রশাসন ও অনুগত আইন শৃঙ্খলা বাহিনী তৈরী করা হচ্ছে সাধারণ মানুষকে নিপীড়ন, নির্যাতন ও বৈষম্য করার জন্য। সরকারের কাছে দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক হচ্ছে ভেজাল আওয়ামী লীগ। আর তৃতীয় শ্রেণীর নাগরিক হচ্ছি আমরা সাধারণ জনগণ। বাংলাদেশে আমাদের কোনো অধিকার নেই? আমাদের সন্তানদের চাকরি পাওয়ার অধিকার নেই? আমাদের বেঁচে থাকার অধিকার নেই? প্রথম শ্রেণী ও দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিকদের সার্ভ করার জন্য যে প্রশাসন দরকার তার জন্য অনুপযুক্ত মানুষকেও বসিয়ে দিতে চায় সরকার। আর এজন্যই কোটা পদ্ধতি সৃষ্টি করা হয়েছে। যেহেতু সংবিধান কোটা পদ্ধতি সমর্থন করেনা- তাই, আশংকায় আছি আইনের বাস্তবায়ন কিভাবে করা হয় তা দেখার জন্য। আমরা আশাবাদী হতে চায়। বৈষম্য বিরোধী এই আন্দোলনের অনুপ্রেরণা হচ্ছে আমাদের জাতীয় শহীদ মিনার। আমাদের শহীদ মিনার হচ্ছে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে আত্মাহুতির প্রতীক। আমরা আওয়ামী লীগের এই বৈষম্য মানি না। আমাদের জাতীয় স্মৃতিসৌধ হচ্ছে বৈষম্যহীন, ন্যয়বিচারভিত্তিক নিজেদের দেশ গড়ার প্রত্যয়। শহীদ মিনার ও স্মৃতিসৌধে শপথ নিতে হবে আমরা বৈষম্য মানি না। মানুষে মানুষে ভেদাভেদ থাকবে না, মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ হবে এবং উপযুক্ততার ভিত্তিতে দেশ এগিয়ে যাবে। আওয়ামী লীগকে কোন বিষয়ে অনুসরণ করবেন না। আওয়ামী লীগ অনুসরণযোগ্য কোনো রাজনৈতিক দল নয়। অত্যাচার ও শোষনের জন্য আওয়ামী লীগ অনুসরণীয় দল হতে পারে। আওয়ামী লীগের কাছে কোন কিছু চাওয়ার জন্য যাবেরন না, তাহলে জনগণ আপনাকে ঘৃণা করবে। বাঁচতে না পারলে বাঁচবেন না। রাজনীতি করতে হলে কষ্ট করতে হবে, ত্যাগ স্বীকার করতে হবে। যেকোন বিপদে মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে। এটা পারলেই জাতীয় পার্টি এগিয়ে যাবে।

আজ দুপুরে গাজীপুরের সাগরসৈকত কনভেনশন হলে গাজীপুর জেলা জাতীয় পার্টির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় গোলাম মোহাম্মদ কাদের এ কথা বলেন।

এসময় গোলাম মোহাম্মদ কাদের আরো বলেন, দেশের বর্তমান অবস্থা ভালো নয়। শুধু আওয়ামী লীগ ছাড়া সবাই এই কথার সাথে একমত। দেশের সাধারণ মানুষ অর্থের অভাবে ডিমও খেতে পারছে না। সাধারণ মানুষ অনেক কষ্টে দিন কাটাচ্ছে। জিনিস পত্রের দাম বাড়ছে আর অন্যদিকে মানুষের আয় কমছে। ডলারের সাথে আমাদের টাকার অবমূল্যায়ন হচ্ছে। আগে এক ডলারে আমদানী পণ্য ৭০ থেকে ৮০ টাকায় কেনা যেতো, এখন সেই পণ্য কিনতে ১২৫ থেকে ১৫০ টাকা খরচ হচ্ছে। জিনিস পত্রের দাম বাড়ছে তাই মানুষের ক্রয় ক্ষমতা কমছে। ডলার সংকটের কারনে আমদানী কমিয়ে আনা হয়েছে। রফতানি ও প্রবাসী আয় কমছে, তাই আমাদের রিজার্ভ কমে যাচ্ছে। তাই সারাবিশ^ বলছে এই দেশের সাথে ব্যবসা বানিজ্য করা যাবে না। বিদেশীদের যারা ব্যবসা করছে তারা ব্যবসা করতে পারছে না, তাই বিদেশী বিনিয়োগও কমে গেছে। বাজারে জীবন রক্ষাকারী ইনসুলিন পাওয়া যাচ্ছে না। বাজারে ভেজাল অসুধে সয়লাব। অসুধের কাঁচামাল আসছে না, তাই ভেজাল অসুধে কয়েকটি বাচ্চা মারা গেছে। সাধারণ মানুষের জীবন ঝুকির মধ্যে পড়েছে। ভেজাল এনেস্থেশিয়া দেয়া হচ্ছে। সরকার তার দায়িত্ব পালন করছে না। এখন আইএমএফ থেকে যে টাকা এসেছে তাতে কিছু সময়ের জন্য আমাদের রিজার্ভ বাড়বে। কিন্তু আয়ের চেয়ে ব্যায় বেশি হলে রিজার্ভ কমতেই থাকবে। সরকার দেশের অর্থনীতিকে ফুটা করে ফেলেছে তাই আইএমএফ বা চীন থেকে যত টাকাই নিয়ে আসেন সবই তলা দিয়ে বের হয়ে যাবে। বর্তমান সরকারের ভ্রান্ত নীতি ও দুর্নীতির কারনে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে দুরাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। গ্যাস ও বিদ্যুত খাত থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার হয়ে গেছে। ২০১০ সালে দায়মুক্তি আইন করা হয়েছিলো। বিদ্যুতখাতে কোন টেন্ডার কল করতে হয় না। দুর্নীতির মাধ্যমে বিদ্যুত ও গ্যাস খাতের চুক্তি করা হয়েছে। হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচারকারীরা বিদেশে ধনীদের তালিকায় নাম লেখিয়েছে। আগে আমরা শুনেছি আওয়ামী লীগ দায়মুক্তি পছন্দ করে না। কারন, বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের দায়মুক্তি দেয়া হয়েছিলো। এখন দায়মুক্তিতে আওয়ামী লীগ চ্যাম্পিয়ন। বিদ্যুত ও জ¦ালানীখাতের দায়মুক্তির কারনে আমাদের টাকা পাচার হয়ে গেছে। গাড়ি চলে না, কলকারখারা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এখন আবার নতুন করে দায়মুক্তি দেয়া হচ্ছে, যারা দুর্ণীতি করে হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে, তারা টাকা ফিরিয়ে আনতে পারবে। তাদের কেউ জিজ্ঞেস করবে না, তাদের অপরাধের বিচার হবে না। দায়মুক্তি দেয়া হয়েছে তাই কোন এজেন্সি কাউকে প্রশ্ন করতে পারবে না। চুরি ও ডাকাতির দায় মুক্তি, খুনের দায়মুক্তি দিয়ে দেশকে নর্দমায় ফেলে দিয়েছে। সাধারণ মানুষ খাবার পায়না, অসুধ কিনতে পারে না। স্পেয়ার পার্টস ও কাঁচামালের অভাবে কারখানা গুলো বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।

ADVERTISEMENT

প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি আরো বলেন, সরকার বলে বেড়ায় আমরা নিজস্ব অর্থায়নে প্রকল্প বাস্তবায়ন করি। সরকার যত প্রকল্প করেছে, ট্যাক্সতুলে সেই টাকা আদায় করতে পারে নাই। ব্যাংক থেকে ঋণ করে সরকারকে চলতে হচ্ছে। তাহলে বড় বড় প্রকল্প কোথা থেকে করে? বাজেটে বলছে, সরকার বলে বিদেশ থেকে টাকা ঋণ নেই আর দেশের ব্যাংক থেকেও ঋণ করি। ঋণ করে করে দেশের ব্যাংকগুলোকে দেউলিয়া করে দেয়া হয়েছে। নিজেদের লোকদের দুর্নীতি করতে সুযোগ করে দেয়া হয়েছে। এখন ব্যবাসায়ীরা ঋণের জন্য ব্যাংকে গেলে ঋণ পায় না। ঋণের অভাবে অনেক শিল্প প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এমন বাস্তবতায় সরকার বলে বেড়ায়, আমরা নিজস্ব অর্থায়নে প্রকল্প বাস্তবায়ন করছি। রাজস্ব আয় দিয়ে সরকার শান-শওকত করছে। ১২ মাসে ১৩ পার্বনের স্থলে আওয়ামী লীগের ১৩ শো পার্বন চলছে। প্রতিদিনই কোন না কোন দিবস উদযাপন হচ্ছে। সেই দিবস উপলক্ষে হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করা হচ্ছে। পদ্মা ব্রীজ নির্মানের জন্য আমার অভিনন্দন জানাই। যমুনা ব্রীজের সাথে সাবেক রাষ্ট্রপতি পল্ল্ন্বীন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ পদ্মাব্রীজ নির্মানের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। সরকার যদি বলে পদ্মাব্রীজ নিজস্ব অর্থায়নে হয়েছে, তাহলে দেশের সকল ব্রীজই নিজস্ব অর্থায়নে হয়েছে। কারন, আমাদের দেশী ও বিদেশী ঋণ নিয়েই সকল প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে হয়। বিশ^ব্যাংক এক শতাংশ সুদে পদ্মাসেতুতে ঋণ দিতে চেয়েছিলো, আমরা তা নিতে পারিনি । আমরা বাজেট সহায়তা হিসেবে এরচেয়ে অনেক বেশি সুদে ঋণ নিয়ে পদ্মা ব্রীজ করেছি ? রাজস্ব আয়, বিদেশী ঋণ এবং দেশী ব্যাংকের ঋণ নিয়ে সরকার পরিচালন ব্যয় এবং প্রকল্প বাস্তবায়ন করে। পদ্মা সেতুৃকে ১% সুদে ঋণ দিতে চেয়েছিলো বিশ^ব্যাংক, কিন্তু আমাদের ঋণ নিতে হয়েছে ৬ থেকে ১০ শতাংশ হার সুদে। এসময় গোলাম মোহাম্মদ কাদের আরো বলেন, সেই ঋণ তো আমাদের শোধ করতে হবে। কোন প্রকল্পই বিদেশী ঋণ ও ব্যাংকের ঋণ ছাড়া বাস্তবায়ন করার ক্ষমতা আমাদের নেই। পদ্মা সেতু নিজস্ব অর্থায়নে হলে দেশের সকল প্রকল্পই নিজস্ব অর্থায়নে হয়েছে। আসলে নিজস্ব অর্থায়নে নয় বাংলাদেশের গরীব মানুষের রক্তের অর্থ দিয়ে পদ্মা ব্রীজ করা হয়েছে। এই অর্থ বাংলাদেশের সকল মানুষকেই শোধ করতে হবে। আগামী ১০০ বছরে এই ঋণ শোধ করতে হবে। এই অর্থ আওয়ামী লীগ, মন্ত্রী বা প্রধানমন্ত্রীর তহবিল থেকে নয়। গরীব মানুষের রক্তে এই ফান্ড তৈরী করা হয়েছে। এখন তো কেউ ঋণ দিতে চাচ্ছে না, কারণ তারা মনে করছে বাংলাদেশ ঋণ পরিশোধ করতে পারবে না। কয়েকদিন আগে আমরা আশ্রয়ণ প্রকল্পের কথা শুনলাম। গরীব মানুষকে বাড়ী করে দেওয়া খুব ভালো কাজ। এটা আমরা সমর্থন করি। এটা কোন নতুন কাজ নয়। আমাদের নেতা পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ সবার আগে গুচ্ছ গ্রাম করেছিলেন। সরকারের সকল টাকা দেয় সাধারন জনগণ। আমাদের টাকায় এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছেন। সরকারের ঋণের বোঝা সাধারণ মানুষের মাথায়। আজ যে শিশুটি জন্মগ্রহণ করেছে তার মাথায়ও দেড় লক্ষ টাকার ঋণের বোঝা চাপানো আছে। চারজনের যে পরিবার ঘর পেয়েছে তাদের মাথায়ও কমপক্ষে কমপক্ষে সাড়ে পাঁচ লক্ষ টাকার ঋণের বোঝা আছে। এই ঋণ একদিন শোধ করতে হবে। জাতীয় পার্টির আমলে গুচ্ছ গ্রাম ঋণ করে করা হয়নি। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয় করোনাকালে আমাদের নাকি বিনা পয়সায় টিকা দিয়েছে। যে দেশের মানুষ না খেয়ে থাকে, সে দেশে বিনা মূল্যে টিকা দিলেন কি করে? জনগণের টাকা টিকায় ব্যয় করা হয়েছে। আমেরিকা ১১ কোটি ৪৬ হাজার টিকা বিনা পয়সায় দিয়েছে। একই সাথে তারা ১৪০ মিলিয়ন ডলার এই টিকা কার্যক্রম সাকসেসফুল করার জন্য দিয়েছে। রাশিয়া ও চায়না সরকারও আমাদের সহায়তা দিয়েছে। করোনাকালে ভারত সরকার যখন নিজেদের চাহিদা মেটানোর জন্য আমাদের টিকা দেওয়া বন্ধ করে দিলো। তখন আমরা বললাম, আমরা বন্ধু রাষ্ট্র আমাদের দিবে না কেনো? তখন ভারত বলেছে, রাষ্ট্রতো আমাদের কাছে চায়নি। আমাদের কাছে টিকার জন্য চুক্তি করেছে একটি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান। সরকার তাদের একজন ব্যবসায়ী দিয়ে টিকা কিনিয়েছে। কত টাকায় টিকা কিনেছে? আর কত টাকা সরকারের খাতা থেকে খরচ হয়েছে? কত টাকা সেই প্রতিষ্ঠানের লাভ হয়েছে? এটা জানার অধিকার আমাদের আছে। এটা বললে আমরা দেশদ্রোহী হয়ে যাই। এই সরকার কখনই দূর্ণীতিবাজদের শাস্তি দেবে না। এর আগে আমরা দেখেছি ক্যাসিনো মামলা হয়েছে। কারো শাস্তি হয়েছে? এগুলো নাটক। যেহেতু দায়মুক্তি দেয়া হয়েছে কিছু অবৈধ টাকাকে বৈধ করার জন্য। কিছু মানুষকে ভয় দেখাচ্ছে। সরকার চালাতে টাকা দরকার। দূর্ণীতির বটবৃক্ষ এই সরকার লালন করছে। দূর্ণীতির বীজ প্রতিদিন বপণ হচ্ছে।

প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তৃতায় জাতীয় পার্টি মহাসচিব মো: মুজিবুল হক চুন্নু এমপি বলেন, আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তা এখন শূন্যের কোটায়। এই মুহুর্তে নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ৪০টি আসনও পাবে না। একজন সাবেক আইজিপি ও একজন এনবিআর কর্মকর্তা কিভাবে হাজার কোটি টাকার মালিক হলেন? তাহলে আওয়ামী লীগের এমপি মন্ত্রীরা কত টাকার মালিক হয়েছে? তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের অত্যাচারে মানুষ অতিষ্ঠ। আর বিএনপি হচ্ছে সেনাপতিহীন রাজনৈতিক শক্তি। তাই, সাধারণ মানুষের ভরসা হচ্ছে একমাত্র জাতীয় পার্টি।

গাজীপুরে জেলা জাতীয় পার্টির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন শনিবার দুপুরে গাজীপুরের সাগর সৈকত কনভেনশন সেন্টারে-জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও জেলা আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সাত্তার মিয়া এর সভাপতিত্বে এবং জেলা জাতীয় পার্টির সদস্য সচিব মোঃ কামরুজ্জামান মন্ডলের সঞ্চালনায় -প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন – জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপি, প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন – জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ বীর মুক্তিযোদ্ধা এডভোকেট মোঃ মুজিবুল হক চুন্নু এমপি,  বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন –  জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য – এডভোকেট মোঃ রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, জহিরুল ইসলাম জহির, শেরীফা কাদের, চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মোঃ খলিলুর রহমান খলিল, ভাইস-চেয়ারম্যান মোঃ আরিফুর রহমান খান, জসীম উদ্দিন ভূঁইয়া, যুগ্ম মহাসচিব মোঃ গোলাম মোহাম্মদ রাজু।

পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করেন-হাফেজ মাওলানা আব্দুল্লাহ আল মামুন, জেলা নেতৃবৃন্দের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- মোঃ শরিফুল ইসলাম শরিফ ,এস এম কিবরিয়া,এডভোকেট কাজী রফিকুল ইসলাম,আল আমিন সরকার ,আলহাজ্ব মোঃ রফিকুল ইসলাম ,মহিউদ্দিন সরকার, আবদুল করিম, আনিসুল ইসলাম মন্ডল, চিস্তি আলমগীর, এনামুল কবির, জিলাল উদ্দিন, আবাস আলী মাস্টার, ফোরকান আলী, মোঃ শহিদুল আলম, আঃ জলিল, হাসান সরোয়ার সুজন, মোঃ জাকির হোসেন, রুস্তম শরিফ, কৃষক পাটির সভাপতি, জাতীয় স্বেচ্ছাসেবক পার্টির সভাপতি,  শ্রমিক পাটির সাধারণ সম্পাদক, জাতীয় ছাত্রসমাজের আহ্বায়ক ,সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন – জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির দফতর সম্পাদক – ২ এম এ রাজ্জাক খান, ইঞ্জিনিয়ার এলাহান উদ্দিন, যুগ্ম কোষাধ্যক্ষ এডভোকেট আবু তৈয়ব, যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক জাকির হোসেন মিলন, যুগ্ম দফতর সম্পাদক মাহমুদ আলম, গাজীপুর মহানগর সদস্য সচিব -শেখ মাসুদুল আলম টিটু, কেন্দ্রীয় নেতা- সোহেল রহমান, মোঃ জাকির হোসেন, মেহেদী হাসান শিপন, এডভোকেট আবু ওয়াহাব প্রমুখ।

Previous Post

রায়ের বাজার উচ্চ বিদ্যালয়ে নগর কৃষি বিষয়ক পরীক্ষামূলক কার্যক্রম

Next Post

মেডিক্যাল ইথিক্স ও লিগ্যাল ইস্যুজ নিয়ে সেমিনার অপ্রয়োজনীয় টেস্ট ও অপারেশন করা যাবে না-ডা. দীন মোঃ নূরুল হক

Next Post
মেডিক্যাল ইথিক্স ও লিগ্যাল ইস্যুজ নিয়ে সেমিনার অপ্রয়োজনীয় টেস্ট ও অপারেশন করা যাবে না-ডা. দীন মোঃ নূরুল হক

মেডিক্যাল ইথিক্স ও লিগ্যাল ইস্যুজ নিয়ে সেমিনার অপ্রয়োজনীয় টেস্ট ও অপারেশন করা যাবে না-ডা. দীন মোঃ নূরুল হক

যোগাযোগ করুন :

ঠিকানা :  ১৫১,মতিঝিল বা/এ, ঢাকা,বাংলাদেশ।

ফোন : +880 1916568675, 01685973164

ইমেইল :  info@ruposhibangla71.com

 
 
 

আমাদের সম্পর্কে :

সম্পাদক- গৌতম কুমার এদবর, নিবাহী সম্পাদক- মোঃ হারুন আর রশিদ, যুগ্ম সম্পাদক-নাজনীন সুলতানা (স্বপ্না), ব্যবস্থাপনা সম্পাদক- বাপ্পী এদবর

 

 

 

this site Developed by Super Bangla IT

No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা

© 2024 Ruposhibangla71.com and Website Developed by Super Bangla IT.