ADVERTISEMENT
  • About
  • Advertise
  • Privacy & Policy
  • Contact
Ruposhi Bangla 71 | Online news update in Every Minutes
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
No Result
View All Result
Ruposhi Bangla 71 | Online news update in Every Minutes
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

বিষাক্ত সবুজ পটকা

admin by admin
November 4, 2025
in অন্যান্য
0
বিষাক্ত সবুজ পটকা
ADVERTISEMENT

RelatedPosts

ঐক্যের বার্তা নিয়ে ভেসপাবস-এর ফ্যামিলি নাইট ও ডিনার অভ্যর্থনা

জলবায়ু ন্যায়বিচারের জন্য বিশ্ব সংগ্রাম দিবস -বাংলাদেশের জনগণের জলবায়ু ও জীবন সংগ্রাম

জলবায়ু পরিবর্তন ও জলাশয় দখল – দূষণের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান পুরাতন খোয়াই নদী দখলমুক্ত করার দাবি


রুপসীবাংলা৭১ অন্যান্য ডেস্ক : পটকা মাছ আমরা অনেকেই চিনি। কোনো কোনো এলাকায় পটকা মাছকে ট্যাপা কিংবা ফুটকা মাছ নামেও ডাকা হয়। বাংলাদেশে পটকা মাছ সাধারণত কেউ খায় না। তবু অজ্ঞতাবশত পটকা খেয়ে মাঝেমধ্যে মৃত্যুর খবর দেশবাসীকে আতঙ্কিত করে।

অথচ জাপানিদের কাছে পটকা মাছ অত্যন্ত দামি ও সুস্বাদু খাবার এবং পটকা তাদের ঐতিহ্যেরও অংশ। জাপানে পটকা মাছ সৌভাগ্যের প্রতীক। জাপানি ভাষায় এই মাছকে ‘ফুগু’ বলা হয়। সাধারণত বড় বড় পার্টিতে সামুদ্রিক পটকার মাংসল অংশ স্লাইস করে কাঁচা অবস্থায় পরিবেশন করা হয়।

জাপানিরা আবিষ্কার করেছেন পটকা মাছের বিষের উৎস ও বিষের মৌলিক উপাদান। তাই জাপানে এখন পটকা মাছ খেয়ে বিষাক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা নেই বললেই চলে।

বাংলাদেশে মিঠা পানি ও সমুদ্রে বিভিন্ন প্রজাতির পটকা পাওয়া যায়। মিঠা পানির পটকা আকারে নোনা পানির পটকার চেয়ে অনেক ছোট।

ADVERTISEMENT

আমাদের মিঠা পানিতে Tetraodontidae পরিবারের এ পর্যন্ত তিন প্রজাতির (Tetraodon cutcutia, T. fluviatilis I Chelonodon patoca) এবং সমুদ্রে ছয় প্রজাতির (Lagocephalus guentheri, L. lunaris, L. spadiceus, Takifugu oblongus, Arothron stellatus I Chelenodon patoca) পটকা পাওয়া গেছে। গবেষণায় দেখা গেছে, আমাদের মিঠা পানির সব প্রজাতির পটকাই বিষাক্ত। কিন্তু আমাদের সাগরে বিষাক্ত প্রজাতির পটকা সম্পর্কে পর্যাপ্ত কোনো তথ্য জানা নেই। পটকা নিজের জীবন রক্ষার্থে প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা হিসেবে এসব বিষ নিঃসরণ করে থাকে।

সামুদ্রিক পটকার বিষ টেট্রোডোটক্সিন এবং মিঠা পানির পটকার বিষ সেক্সিটক্সিন নামে পরিচিত। তবে গবেষণায় দেখা গেছে, কোনো কোনো সামুদ্রিক পটকা যেমন সেক্সিটক্সিন বিষ বহন করে, তেমনি মিঠা পানির পটকাও কোনো কোনো ক্ষেত্রে টিটিএক্স বহন করে। এই রহস্য বিজ্ঞানীদের কাছে এখনো শতভাগ পরিষ্কার নয়। আজ এখানে সামুদ্রিক পটকা Lagocephalus lunaris নিয়ে আলোচনা করব। বাংলায় এটা ‘সবুজ পটকা’ নামে পরিচিত।

আমাদের সাগরে সবুজ পটকা বাই-ক্যাচ হিসেবে ধরা পড়ে। ধরার পর এসব পটকা সাধারণত ফেলে দেওয়া হয়। তখন কেউ কেউ এসব পটকা কুড়িয়ে অজ্ঞতাবশত রান্না করে খায় এবং বিষাক্রান্ত হয়। বঙ্গোপসাগরে সবুজ পটকা লম্বায় সর্বোচ্চ ৪০ সেন্টিমিটার এবং ওজনে ৫০০ গ্রাম পর্যন্ত পাওয়া গেছে। এদের মুখ ছোট এবং চোখ বড়। এই প্রজাতির পটকা বিষাক্ত এবং টেট্রোডোটক্সিন বিষ বহন করে। বিষাক্ত সবুজ পটকার চামড়া, যকৃৎ ও ডিম্বাশয়ে বিষের উপস্থিতি সবচেয়ে বেশি থাকে। মাংসপেশিতে বিষের মাত্রা অপেক্ষাকৃত কম। প্রজননকালে পটকা মাছ অধিকতর বিষ বহন করে।

পটকা মাছের বিষাক্ততা প্রজাতি, স্থান ও ঋতুভেদে ভিন্নতর হয়। তবে পটকার মধ্যে কোনটি বিষাক্ত এবং কোনটি বিষাক্ত নয় এবং কোনটি কোন সময় বিষাক্ত—এ ধরনের যথেষ্ট তথ্য আমাদের জানা নেই। এমনকি স্থানভেদে বিষাক্ততার তারতম্য কতটুকু তা-ও আমরা জানি না। তাই এ বিষয়ে পর্যাপ্ত গবেষণা তথ্য না জানা পর্যন্ত পটকা মাছ খাওয়া থেকে আমাদের বিরত থাকাই উত্তম।

পটকা মাছের বিষের মাত্রাকে সাধারণত মাউস ইউনিট (এমইউ) দ্বারা প্রকাশ করা হয়। আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুযায়ী টেট্রোডোটক্সিন বহনকারী সামুদ্রিক পটকার প্রতি গ্রামে যদি ১০ মাউস ইউনিট বিষ থাকে, সেটা মানুষের জন্য বিষাক্ত। এই পরিমাণ বিষ খেলে তার মধ্যে বিষক্রিয়া শুরু হবে এবং এভাবে যদি একসঙ্গে ১০ হাজার মাউস ইউনিট বিষ একজন সুস্থ-সবল মানুষ খেয়ে ফেলে, তাহলে মৃত্যু নিশ্চিত। একটি বিষাক্ত পটকা খেয়ে ৩০ জন মানুষ পর্যন্ত মারা যেতে পারে। পটকা মাছের বিষ সায়ানাইডের চেয়েও অধিকতর বিষাক্ত। অনেকের ধারণা, পটকা মাছ রান্না করলে এর বিষাক্ততা নষ্ট হয়ে যায়। এটা সম্পূর্ণ ভূল ধারণা। তবে ব্যথানাশক ওষুধ তৈরিতে পটকা মাছের বাণিজ্যিক গুরুত্ব রয়েছে।

লেখক : কৃষিবিদ ও মৎস্য বিশেষজ্ঞ
রুপসীবাংলা৭১/এআর

Previous Post

হিন্দুরা নয়, আগস্টের পর ভারত গমনে মুসলিমরাই বেশি

Next Post

সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ

Next Post
সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ

সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ

যোগাযোগ করুন :

ঠিকানা :  ১৫১,মতিঝিল বা/এ, ঢাকা,বাংলাদেশ।

ফোন : +880 1916568675, 01685973164

ইমেইল :  info@ruposhibangla71.com

 
 
 

আমাদের সম্পর্কে :

সম্পাদক- গৌতম কুমার এদবর, নিবাহী সম্পাদক- মোঃ হারুন আর রশিদ, যুগ্ম সম্পাদক-নাজনীন সুলতানা (স্বপ্না), ব্যবস্থাপনা সম্পাদক- বাপ্পী এদবর

 

 

 

this site Developed by Super Bangla IT

No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা

© 2024 Ruposhibangla71.com and Website Developed by Super Bangla IT.