ADVERTISEMENT
  • About
  • Advertise
  • Privacy & Policy
  • Contact
Ruposhi Bangla 71 | Online news update in Every Minutes
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
No Result
View All Result
Ruposhi Bangla 71 | Online news update in Every Minutes
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

যে কারণে ৩৮ বছর বয়সেই বৃদ্ধাশ্রমে ঠাঁই হলো নারীর

admin by admin
August 16, 2025
in অন্যান্য
0
যে কারণে ৩৮ বছর বয়সেই বৃদ্ধাশ্রমে ঠাঁই হলো নারীর
ADVERTISEMENT

RelatedPosts

ঢাকাস্থ রাশিয়ান হাউসের আয়োজনে গণমাধ্যম প্রতিনিধিদের সাথে গোলটেবিল বৈঠক

উজ্জ্বল ত্বক পেতে সাইট্রাস ফল

রেটিনার সমস্যা বুঝবেন কীভাবে


রুপসীবাংলা ৭১ অন্যান্য ডেস্ক : বয়স মাত্র ৩৮, কিন্তু এই বয়সেই থাকেন বৃদ্ধাশ্রমে। এমন কাণ্ড ঘটিয়ে আলোচনায় উঠে এসেছেন অস্ট্রেলিয়ার এক নারী। অল্প বয়সেই সব ছেড়ে বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের সঙ্গে থাকার সিদ্ধান্তেই ভাইরাল হয়েছেন তিনি। তার নাম মিস ইয়াং।

কিন্তু হঠাৎ করে কেন এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তরুণী, তা জানতে আগ্রহী সবাই। আর সেই প্রশ্নের উত্তরে তরুণী জানিয়েছেন, প্রেমের টানে অস্ট্রেলিয়ায় আসেন তিনি। কিন্তু কিছুদিন পরেই সম্পর্ক ভেঙে দেন প্রেমিক। বের করে দেন বাড়ি থেকে।

এ পরিস্থিতিতে ভাড়াবাসায় থাকতে শুরু করেন তিনি।

একদিকে সম্পর্ক ভাঙার বেদনা, অন্যদিকে টানা দুই মাস ভাড়া বাসায় থাকার অর্থনৈতিক চাপে কোণঠাসা হয়ে পড়েন ইয়াং। এই অবস্থায় স্থায়ী সমাধানের জন্য ফুফুর কাছে পরামর্শ চাইতে যান তিনি। ঘটনাক্রমে তার ফুফু থাকেন একটি রিটায়ারমেন্ট হোম বা বৃদ্ধাশ্রমে।

তখন ফুফুই তাকে পরামর্শ দেন, যাতে তিনি সেই বৃদ্ধাশ্রমে থেকে যান। ইয়াং প্রথমে দ্বিধায় পড়েন। একে তো বয়সের সীমা, অন্যদিকে এমন বৃদ্ধ মানুষদের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া তার পক্ষে সম্ভব হবে কি না, তাই নিয়ে তার উদ্বেগ ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেই বৃদ্ধাশ্রমে ফুফুর পাশের ঘরটিতে থাকতে চেয়ে আবেদন করেন ইয়াং।

ইয়াং ভেবেছিলেন তার আবেদন হয়তো গ্রহণ করা হবে না।

ADVERTISEMENT

কিন্তু অবিশ্বাস্যভাবে ছয় সপ্তাহ পর তার আবেদন মঞ্জুর করে কর্তৃপক্ষ। তিনিও দ্বিধা সরিয়ে রেখে সেখানেই থাকার সিদ্ধান্ত নেন। সঙ্গীদের চেয়ে বয়সে অনেক ছোট হলেও, ইয়াং জানান, এই সিদ্ধান্ত তাকে শান্তি এনে দিয়েছে। পাশাপাশি বৃদ্ধাশ্রম অনেক সাশ্রয়ী। ব্যস্ত শহুরে জীবনের ইঁদুরদৌড়ের মাঝে এই আশ্রয় যেন এক ধীর গতির নীড়। আর এমন তাড়াহুড়োহীন জীবনই চেয়েছিলেন তিনি।

জীবনের এক অস্থির অধ্যায়ের মাঝে এমন সাদামাটা গতিহীন জীবনই তার মনকে শান্ত করেছে। ইয়াং-এর দাবি, এই বৃদ্ধাশ্রমে আসার পর তিনি যেন একটি বড় পরিবারের অংশ হয়ে উঠেছেন। যেদিন প্রথম আসেন সেদিনই বৃদ্ধ প্রতিবেশীরা তাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান। এমনকি দুই বয়স্ক ভদ্রলোক এগিয়ে এসে তার বিছানা ও টিভি স্ট্যান্ড জোড়া লাগিয়ে দেন বলেও জানিয়েছেন ইয়াং।

প্রবীণদের মাঝে বাস করা যেন শাপে বর হয়েছে ইয়াং-এর জন্য। শান্ত পরিবেশ তার মনকে শান্তি দিয়েছে, আবার শহরের দৌড়ঝাঁপ কিংবা সর্বক্ষণ প্রযুক্তির বাড়বাড়ন্ত নেই সেখানে। এই ধীর গতির জীবন তার মানসিক স্বাস্থ্যে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। তাকে আরো শান্ত ও মনোযোগী করেছে।

প্রাথমিকভাবে যেটাকে অস্থায়ী বাসা ভেবেছিলেন, সেটাই এখন হয়ে উঠেছে তার সত্যিকারের প্রিয় বাসস্থান। আর এখানের সবকিছুই তিনি পাচ্ছেন অত্যন্ত কম খরচে। যেখানে শহরে বাড়িভাড়া করে থাকতে তার মাসে ২০০০ ডলার খরচ করতে হতো, সেখানে মাত্র ৩০০ ডলারে বৃদ্ধাশ্রমে থাকছেন তিনি।

স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে ইয়াং জানিয়েছেন, এখন তার সকাল শুরু হয় রেকর্ড প্লেয়ার থেকে ভেসে আসা পুরনো দিনের গান শুনে। তারপর কফি খান, যোগব্যায়াম করেন কিংবা সাইকেল চালান। আবার কাজ থেকে ফিরে সন্ধ্যায় বৃদ্ধাশ্রমের অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে আড্ডা, ছোটখাটো খেলাধুলা কিংবা গান গেয়ে সময় কাটান।

রিটায়ারমেন্ট হোমে থাকার পর থেকে বার্ধক্য নিয়েও দৃষ্টিভঙ্গি বদলে দিয়েছে ইয়াং-এর। প্রাণবন্ত ও সুখী প্রবীণদের মাঝে থেকে তিনি আর বয়স বেড়ে যাওয়ার ভয় পান না। বরং, এখন তিনি বার্ধক্যকে জীবনের এক আনন্দময় ও অর্থবহ অধ্যায় বলে মনে করেন। তার কথায়, এটি এক ধরনের আশ্রয়স্থল, একটি জায়গা, যা নতুন করে শান্তি ও আত্মীয়তার অনুভূতি দেয়।
সূত্র : আজকাল
রুপসীবাংলা ৭১/এআর

Previous Post

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দুদকের

Next Post

রেটিনার সমস্যা বুঝবেন কীভাবে

Next Post
রেটিনার সমস্যা বুঝবেন কীভাবে

রেটিনার সমস্যা বুঝবেন কীভাবে

যোগাযোগ করুন :

ঠিকানা :  ১৫১,মতিঝিল বা/এ, ঢাকা,বাংলাদেশ।

ফোন : +880 1916568675, 01685973164

ইমেইল :  info@ruposhibangla71.com

 
 
 

আমাদের সম্পর্কে :

সম্পাদক- গৌতম কুমার এদবর, নিবাহী সম্পাদক- মোঃ হারুন আর রশিদ, যুগ্ম সম্পাদক-নাজনীন সুলতানা (স্বপ্না), ব্যবস্থাপনা সম্পাদক- বাপ্পী এদবর

 

 

 

this site Developed by Super Bangla IT

No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা

© 2024 Ruposhibangla71.com and Website Developed by Super Bangla IT.