ADVERTISEMENT
  • About
  • Advertise
  • Privacy & Policy
  • Contact
Ruposhi Bangla 71 | Online news update in Every Minutes
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
No Result
View All Result
Ruposhi Bangla 71 | Online news update in Every Minutes
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

ঝিনাইদহে কমছে পান ও কলা চাষ, বেড়েছে ফলের চাষ

admin by admin
July 31, 2025
in সারা বাংলা
0
ঝিনাইদহে কমছে পান ও কলা চাষ, বেড়েছে ফলের চাষ
ADVERTISEMENT

RelatedPosts

সিলেট বিমানবন্দরে বোর্ডিং ব্রিজের চাকা বিস্ফোরণে একজন নিহত

কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে দুইশিশুর মৃত্যু

চুনারুঘাটের তিন মাদক কারবারি আটক


রুপসীবাংলা৭১ প্রতিবেদক : ‘কলা আর পান, ঝিনাইদহের প্রাণ’- জেলার ব্র্যান্ডিং স্লোগান। পাশাপাশি ধান চাষের জন্যও ঝিনাইদহের সুখ্যাতি দেশজুড়ে। এক দশক আগেও জেলার অন্যতম প্রধান অর্থকরী ফসল ছিল ধান। পাশাপাশি কলা ও পানের উৎপাদন ছিল রমরমা। তবে ২০১৫-১৬ আবাদ মৌসুমের পর থেকে জেলায় ধানের আবাদ স্বাভাবিক থাকলেও কমতে শুরু করেছে পান ও কলার চাষাবাদ। সেই সঙ্গে বেড়েছে দেশি-বিদেশি ফলের চাষ।

পতিত জমিতে ফলের আবাদ করে সাফল্য পেয়েছেন অনেক কৃষি উদ্যোক্তা। যে কারণে দিন দিন কমছে কলা ও পান চাষের পরিমাণ। গত তিনটি আবাদ মৌসুমের তথ্য বিশ্লেষণে এমন তথ্য উঠে এসেছে।

জানা গেছে, উর্বর আবাদি জমির এক অনন্য জনপদ ঝিনাইদহ। জেলার অধিকাংশ আবাদযোগ্য জমি বেলে-দোয়াশ ও এঁটেল-দোয়াশ প্রকৃতির। ফলে এই মাটিতে ধান, পান ও কলার আবাদ করে লাভবান হয়েছেন কৃষক। জেলার হরিণাকুণ্ডু, শৈলকূপা, কালীগঞ্জ, কোটচাঁদপুর ও সদর উপজেলায় পানের আবাদ বেশি হয়। জেলার পানের চাহিদা ও সুখ্যাতি রয়েছে সারাদেশে। তবে দিন দিন দেশি-বিদেশি ফলের আবাদে ঝুঁকে পড়ছেন পানচাষীরা। স্বল্প মেয়াদি দামি ফল-ফসল আবাদের পরিমাণ বাড়ছে।

একই ভাবে কলা ও কাঁচাকলার চাষও কমছে প্রতি বছর। হরিণাকুণ্ডু, শৈলকূপা, মহেশপুর ও সদর উপজেলায় কলা চাষ বেশি হয়। এসব উপজেলায় একসময় মাঠের পর মাঠ কলার আবাদ হয়েছে। কিন্তু মাল্টা, পেয়ারা, ড্রাগন, আম সহ দেশি-বিদেশি ফলের আবাদ বেড়ে যাওয়ায় কমছে কলা চাষ।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে খরিপ-১ মৌসুমে জেলায় প্রায় ৪১ হাজার ২১৮ হেক্টর জমিতে আউশ ধানের আবাদ হয়েছে। এছাড়া খরিপ-২ মৌসুমে প্রায় ১ লাখ ৪ হাজার ৪৯০ হেক্টর জমিতে রোপা আমন ধানের আবাদ লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এই মৌসুমে জেলায় কলা ও কাঁচকলার আবাদ হয়েছে প্রায় ৫ হাজার ২৬৫ হেক্টর জমিতে। এছাড়া ২ হাজার ১৯২ হেক্টর জমিতে পানের আবাদ করেছেন কৃষকরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অফিসের তথ্য অনুযায়ী, গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে খরিপ-১ মৌসুমে জেলায় ৪১ হাজার ১৯৮ হেক্টর জমিতে আউশ ধানের আবাদ হয়েছে। একই আবাদ মৌসুমে জেলার ২ হাজার ১৩৪ হেক্টর জমিতে পান ও ৪ হাজার ৫১০ হেক্টর জমিতে হয়েছে কলার আবাদ।

অপরদিকে গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের খরিপ-১ আবাদ মৌসুমে জেলার ৪৩ হাজার ৮৮৬ হেক্টর জমিতে আউশ ধান, ২ হাজার ৩০৯ হেক্টর জমিতে পান ও ৪ হাজার ৯১৫ হেক্টর জমিতে কলার আবাদ হয়। একই বছর খরিপ-২ মৌসুমে জেলায় প্রায় ১ লাখ ৪ হাজার ৩৫৫ হেক্টর জমিতে রোপা আমন ধানের আবাদ করেন কৃষকেরা।মহেশপুর উপজেলার আলমপুর গ্রামের কৃষক কামরুল ইসলাম বলেন, যে সব উঁচু জমিতে আগে কলার আবাদ হতো, সেসব জমিতে এখন ড্রাগন, মাল্টা ও পেয়ারার বাগান শুরু হয়েছে।

কোটচাঁদপুর উপজেলার তালসার গ্রামের কৃষক সাইদুর রহমান বলেন, কলা চাষে ফসল ঘরে তুলতে সময় লাগে বেশি। ঝুঁকিও বেশি। যে কারণে পেয়ারা, ড্রাগন সহ অন্যান্য ফসলের আবাদ বাড়ছে। ফলের আবাদে লাভ বেশি। হরিণাকুণ্ডু উপজেলার তাহেরহুদা গ্রামের পানচাষী আসলাম মন্ডল বলেন, আমাদের এলাকায় সবচেয়ে বেশি পানের আবাদ হয়। পান চাষে লাভ আছে। তবে এখন গ্রামের অনেকেই ড্রাগন সহ বিদেশি ফল চাষ শুরু করেছে। এই কারণে পানের বরজ কমছে।

ADVERTISEMENT

গত তিনটি আবাদ মৌসুমের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, জেলায় প্রতি বছর খরিপ-১ আবাদ মৌসুমে আউশ ধানের আবাদ কমেছে। বেড়েছে রোপা আমন ও বোরো ধানের আবাদ। কমছে পান ও কলার আবাদ।জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ষষ্টী চন্দ্র রায় বলেন, উচুঁ জমিতে অন্যান্য ফলের চাষাবাদ বেড়েছে। আগে উঁচু শ্রেণির জমিতে কলা ও পানের চাষ হতো। এখন উঁচু জমিতে দেশি বিদেশি ফলের আবাদ বেড়েছে। কাজেই, কলা ও পানের চাষ কিছুটা কমছে।

ধানের উৎপাদন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমন ধানের পরিমাণ কমেনি। আউশের আবাদে প্রতিবছর তারতম্য হয়। আউশ ধানের আবাদ বৃষ্টি নির্ভর। বৃষ্টিপাত বেশি হলে নিচু জমিতে আউশ ধানের আবাদ কম হয়। আবার বৃষ্টিপাত কম হলেও আউশের আবাদ কম হয়। সবমিলিয়ে ধানের আবাদ জেলায় স্বাভাবিক রয়েছে।
রুপসীবাংলা৭১/এআর

Previous Post

মারশাঁর দখলে পুলের আরেক রেকর্ড

Next Post

আগামী নির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছেন খালেদা জিয়া

Next Post
আগামী নির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছেন খালেদা জিয়া

আগামী নির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছেন খালেদা জিয়া

যোগাযোগ করুন :

ঠিকানা :  ১৫১,মতিঝিল বা/এ, ঢাকা,বাংলাদেশ।

ফোন : +880 1916568675, 01685973164

ইমেইল :  info@ruposhibangla71.com

 
 
 

আমাদের সম্পর্কে :

সম্পাদক- গৌতম কুমার এদবর, নিবাহী সম্পাদক- মোঃ হারুন আর রশিদ, যুগ্ম সম্পাদক-নাজনীন সুলতানা (স্বপ্না), ব্যবস্থাপনা সম্পাদক- বাপ্পী এদবর

 

 

 

this site Developed by Super Bangla IT

No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা

© 2024 Ruposhibangla71.com and Website Developed by Super Bangla IT.