ADVERTISEMENT
  • About
  • Advertise
  • Privacy & Policy
  • Contact
Ruposhi Bangla 71 | Online news update in Every Minutes
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
No Result
View All Result
Ruposhi Bangla 71 | Online news update in Every Minutes
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি

admin by admin
May 22, 2025
in জাতীয়
0
সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি
ADVERTISEMENT

RelatedPosts

প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর ভাবনা

ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে নাহিদসহ দুই উপদেষ্টার সাক্ষাৎ


রুপসীবাংলা৭১ প্রতিবেদক : মাঝে মাঝে প্রচণ্ড খারাপ সময়ে একটি আশ্বাসবাণীও মানুষের কাছে আরাধ্যের মতো মনে হয়। এ আশ্বাসবাণী মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে, উদ্দীপ্ত করে, উদ্বুদ্ধ করে। যখন মানুষ হতাশার সাগরে হাবুডুবু খায়, তখন একটি অভয়বাণী মানুষকে প্রেরণা দেয়, আশার আলো দেখায়। ঠিক সে রকম একটি বক্তব্য পাওয়া গেল বুধবার। সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সেনানিবাসে সেনা কর্মকর্তাদের উদ্দেশে অফিসার্স অ্যাড্রেস দেন। সেনাপ্রধানের বক্তব্য জনমনে এনেছে বিপুল স্বস্তি, সাহস। উৎকণ্ঠিত বাংলাদেশ যেন অন্ধকার টানেলে আলোর সন্ধান পেয়েছে সেনাপ্রধানের বক্তব্যে।

আমাদের সেনাবাহিনী জাতীয় ঐক্যের প্রতীক, সার্বভৌমত্বের প্রতীক। বিভিন্ন সংকটে, দুর্যোগে সেনাবাহিনী বারবার জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে, জনগণকে সহায়তা দিয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে শুরু করে যে কোনো প্রতিকূল পরিস্থিতিতে সেনাবাহিনী আমাদের প্রধান ভরসাস্থল। সেই সেনাবাহিনী আবার জনগণকে আশ্বস্ত করল। জুলাই বিপ্লবের সময় আমাদের সশস্ত্র বাহিনী বাংলাদেশকে একটি অনিবার্য গৃহযুদ্ধের হাত থেকে রক্ষা করেছে। সেনাবাহিনীর দৃঢ়চিত্ত অবস্থানের কারণে একটি স্বৈরাচার-ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন ঘটেছে। এখন যখন দেশে চরম বিশৃঙ্খল অবস্থা, দেশ যখন অরাজকতার চরম সীমায় পৌঁছে গেছে, দেশ নিয়ে যখন চলছে দেশিবিদেশি নানা রকম ষড়যন্ত্র, ঠিক সেই সময় সেনাপ্রধানের বক্তব্য যেন জাতির জন্য টনিক হয়ে দেখা দিল।

সেনাপ্রধানের প্রতিটি বক্তব্য যেন জনগণের মনের কথা। জনগণ যা ভাবছে, জনগণ যা চাইছে, সেটাই যেন বললেন সেনাপ্রধান। তিনি যেন জনতার কণ্ঠস্বর হয়ে তাদের অনুভূতি প্রকাশ করলেন। সেনাপ্রধান বলেছেন, ‘যথাসম্ভব একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনৈতিক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা প্রয়োজন।’ তিনি সুস্পষ্টভাবে বলেছেন, ‘নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যে হওয়া উচিত।’ এটি শুধু সেনাপ্রধানের বক্তব্য নয়, সব মানুষের মনের কথা। দেশের সব মানুষ চায় দ্রুততম সময়ের মধ্যে অনিশ্চয়তা থেকে উদ্ধার। আর সে কারণেই সেনাপ্রধানের এ বক্তব্যের ফলে জনগণের মধ্যে একটা স্বস্তি দেখা দিয়েছে। সবাই মনে করছেন যত ষড়যন্ত্র এবং প্রতিবন্ধকতা থাকুক না কেন, শেষ পর্যন্ত এ বছরের শেষ নাগাদ একটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে সেনাবাহিনী যে অঙ্গীকার করেছে তা নিশ্চিত করা হবে। কারণ বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী কখনো অঙ্গীকার ভঙ্গ করে না। এ কারণেই সেনাবাহিনীর প্রতি জনগণ এত আস্থা রাখে।

সেনাপ্রধানের বক্তব্যের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি ছিল দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কে। তিনি বলেছেন, ‘সার্বিকভাবে দেশে অরাজক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। সময়ের সঙ্গে পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, বেসামরিক প্রশাসনসহ সব সংস্থা ভেঙে পড়েছে, পুনর্গঠিত হতে পারছে না।’ এও জনগণের মনের কথা। গত নয় মাসে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, কথায় কথায় রাজপথ অবরোধ, বিভিন্ন আন্দোলনের নামে জনভোগান্তি চরম সীমায় পৌঁছে যাচ্ছে। জনগণ আর নিতে পারছে না। এ রকম একটি বাস্তবতায় সেনাপ্রধান যেন মানুষের হৃদয়ের কথা বলেছেন। তিনিই যেন জনগণের কণ্ঠস্বর। অন্তর্বর্তী সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা যে বিষয়টি এড়িয়ে যাচ্ছিলেন, সে বিষয়টি সামনে এনে সেনাপ্রধান যেন জাতির ‘বিবেক’ এবং ‘কণ্ঠস্বর’ হয়ে উঠলেন। এর ফলে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি মানুষের আশা, শ্রদ্ধা, ভালোবাসা আরও বেড়ে গেল।

সেনাপ্রধানের বক্তব্যের তৃতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি ছিল সেনাবাহিনী সম্পর্কে অপপ্রচার এবং গুজব। তিনি বলেন, ‘৫ আগস্টের পর থেকে আজ পর্যন্ত দেশের সার্বিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে সেনাবাহিনীর অক্লান্ত এবং নিঃস্বার্থ ভূমিকা সত্ত্বেও বিভিন্ন মহল থেকে সেনাবাহিনী ও সেনাপ্রধানকে টার্গেট করা হচ্ছে, যা হতাশাজনক। এও জনগণের মনের কথা।

ADVERTISEMENT

আমরা লক্ষ করেছি, আমাদের জাতীয় ঐক্যের প্রতীক, আমাদের গৌরবের, অহংকারের সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে বিভিন্ন ব্যক্তি মনগড়া ভিত্তিহীন, মিথ্যা, অযৌক্তিক কথাবার্তা বলছেন, বুঝে না বুঝে সেনাবাহিনী সম্পর্কে গুজব ছড়াচ্ছেন। সামাজিক প্ল্যাটফর্মগুলোতে একটি প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য করে অনেকেই দেশের সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন। এ ধরনের গুজব যে দেশের সার্বভৌমত্ব, অখ তার জন্য ক্ষতিকর তা জনগণ বুঝতে পেরেছে। এবার সেনাপ্রধান আনুষ্ঠানিকভাবে এর বিরুদ্ধে অবস্থান নিলেন। আমরা প্রত্যাশা করি, এর ফলে সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য থেকে সবাই বিরত থাকবেন।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো তিনি সুস্পষ্টভাবে রাখাইন রাজ্যে মানবিক করিডরের ব্যাপারে ‘না’ বলেছেন। তিনি বলেছেন, ‘মানবিক করিডরের মতো স্পর্শকাতর ও ঝুঁকিপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার বর্তমান সরকারের নেই। শুধু একটি নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকার যথাযথ পদ্ধতি অনুসরণ করে এরূপ সিদ্ধান্ত নিতে পারে।’ তিনি আরও বলেন, করিডরের ব্যাপারে সরকার কী ভাবছে অথবা জাতিকে একটি ‘প্রক্সি ওয়ার’-এর দিকে ঠেলে দিচ্ছে কি না, এ বিষয়ে সরকার স্পষ্টভাবে কিছু জানাচ্ছে না। করিডরের ব্যাপারে তিনি স্পষ্ট করে বলেন, ‘দেয়ার উইল বি নো করিডর’। তাঁর এ বক্তব্য যেন দেশপ্রেমিক কোটি বাঙালির ‘কণ্ঠস্বর’। আমাদের সশস্ত্র বাহিনী যে আমাদের অখ তার প্রতীক, আমাদের দেশ রক্ষার অতন্দ্র প্রহরী, তা তাঁর বক্তব্য দিয়ে আরেকবার প্রমাণ হলো। বাংলাদেশের ভূখে র প্রতি ইঞ্চি মাটি রক্ত দিয়ে কেনা। বাংলাদেশের এক ইঞ্চি জমিও কাউকে দেওয়া যাবে না এবং বাংলাদেশকে কখনোই যুদ্ধের ঝুঁকির মধ্যে ফেলা যাবে না-সেনাপ্রধানের এ উপলব্ধি এ দেশের প্রতিটি মানুষকে আশ্বস্ত করেছে, করেছে গর্বিত। এর ফলে মানবিক করিডর নিয়ে বাংলাদেশের যে অনিশ্চয়তা, ঝুঁকি এবং এটা নিয়ে লুকোচুরি তার অবসান হবে বলেই সবাই আশা করেন। তাঁর এ বক্তব্যের পর আমরা আশা করি অন্তর্বর্তী সরকার করিডরের ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত নেবে না। একটি নির্বাচিত সরকারের সিদ্ধান্তের জন্য অপেক্ষা করবে। একইভাবে চট্টগ্রাম বন্দর নিয়েও সেনাপ্রধান সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ব্যাখ্যা করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘সশস্ত্র বাহিনী আমাদের ভূখে র রক্ষক এবং সত্যিকারের দেশপ্রেমিক।’ সেনাপ্রধানের আরেকটি বক্তব্যও জনগণের মনের কথা। সংস্কার প্রসঙ্গে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, ‘কী সংস্কার হচ্ছে, কীভাবে হচ্ছে এ নিয়ে আমার কিছু জানা নেই।’ তিনি জানান, এ বিষয়ে তাঁর সঙ্গে কোনো পরামর্শ বা আলোচনা করা হয়নি। জনগণকে যেমন অন্ধকারে রেখে কিছু সুশীল জনগণের কথা বলে তাঁদের মস্তিষ্কপ্রসূত কিছু ভাবনা চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন, তেমন সশস্ত্র বাহিনীকেও এর বাইরে রাখা হয়েছে। সংস্কার কমিশনের ভিতরেই যে গলদ তা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেন সেনাপ্রধান।

অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ এখন শুধু একটি নির্বাচন অনুষ্ঠান করা। একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। এ কাজটি অন্তর্বর্তী সরকার দ্রুত শুরু করবে, এটাই সবাই আশা করে। বিশেষ করে সেনাপ্রধানের বক্তব্যের পর এ বিষয়ে আর কোনো দ্বিধাদ্বন্দ্ব থাকা উচিত নয় বলে সবাই মনে করে। জনগণের মনের ভিতর যে কথাগুলো ছিল সেগুলো সেনাপ্রধান উচ্চারণ করে পুরো দেশের মধ্যে একটা গুমোট অবস্থার অবসান ঘটালেন। এ সাহসী উচ্চারণ এই কঠিন সময়ে মানুষকে পথ দেখাবে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতি আমাদের আস্থা এবং বিশ্বাস বেড়ে যাবে। এই একটি বক্তব্য যেন দুর্বিষহ সময়ে মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করল, মানুষকে ভাবতে শেখাল যে সবকিছু শেষ হয়নি। এ অন্যায়, অবিচার এবং বিশৃঙ্খল অবস্থা থেকে জনগণকে মুক্তি দিতে সেনাবাহিনী বদ্ধপরিকর। সশস্ত্র বাহিনী যতক্ষণ আছে ততক্ষণ জনগণকে রক্ষা করার দায়িত্ব তারা নেবে। জনগণের পাশে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী সব সময় যে থাকে, আছে এবং থাকবে তা আবার প্রমাণ করলেন আমাদের সেনাপ্রধান। ধন্যবাদ সেনাপ্রধান, এই দুঃসময়ে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য, মানুষের মনের কথাগুলো উচ্চারণ করার জন্য এবং মানুষের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে আপনার অঙ্গীকারের জন্য। জনগণের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে সেনাবাহিনী যে সব সময় নির্ভীক, সাহসী, অকুতোভয় তা আবার প্রমাণ হলো।
রুপসীবাংলা৭১/এআর

Previous Post

ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ

Next Post

অনুদানবিহীন ও অনুদান প্রাপ্ত সকল স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা জাতীয়করণের ঘোষণা দ্রুত বাস্তবায়ন এর দাবি

Next Post
অনুদানবিহীন ও অনুদান প্রাপ্ত সকল স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা জাতীয়করণের ঘোষণা দ্রুত বাস্তবায়ন এর দাবি

অনুদানবিহীন ও অনুদান প্রাপ্ত সকল স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা জাতীয়করণের ঘোষণা দ্রুত বাস্তবায়ন এর দাবি

যোগাযোগ করুন :

ঠিকানা :  ১৫১,মতিঝিল বা/এ, ঢাকা,বাংলাদেশ।

ফোন : +880 1916568675, 01685973164

ইমেইল :  info@ruposhibangla71.com

 
 
 

আমাদের সম্পর্কে :

সম্পাদক- গৌতম কুমার এদবর, নিবাহী সম্পাদক- মোঃ হারুন আর রশিদ, যুগ্ম সম্পাদক-নাজনীন সুলতানা (স্বপ্না), ব্যবস্থাপনা সম্পাদক- বাপ্পী এদবর

 

 

 

this site Developed by Super Bangla IT

No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা

© 2024 Ruposhibangla71.com and Website Developed by Super Bangla IT.