নিজস্ব প্রতিনিধিঃ ৩ দফা দাবীতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের যমুনা অভিমুখে লং মার্চে কাকরাইল মসজিদের সামনে পুলিশে টিয়ার সেল,সাউন্ড গ্রানেটে লাঠি চার্জে আহত ৩৭জন ঢাকা মেডিকেলে জরুরী বিভাগে চিকিৎসাধীন।
১৪ মে বুধবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের পূর্বঘোষিত লং মার্চের অংশ হিসেবে বেলা ১টার দিকে কাকরাইল তাবলীগ মসজিদের সামনে এই ঘটনা ঘটে। পুলিশের লাঠি চার্জ ও টিয়া সেলে আহতদের উদ্ধার করে ঢামেকের জরুরী বিভাগে পাঠানো হয়।
আহতরা হলেন, মোঃ রেদোওয়ান (২৪),আসিফ(২০),রহমান (২২),আকিব (২১),আরিফ (২২),রফিক (২৫),শফিক (২৫),ওমর ফারুক(২৪).মেহেদী (২৪).অর্থিব (২১),আপেল (২১),মুজাহিদ (২৩), রায়হান (২৩),ফারুক (২৩),আবু বক্কর (২২),নিউটন (২০),হানিফ (২২),জীবন (২২), মোঃ শহীদ(২০), মোঃ রাসেল (২২), জিসান(২২), মোঃ মাহাতাব (২৩),শহীদ (২৪),রাসেল (২৩), গৌরব(২৫),আব্দুল মান্নান (২২), নাহিদ-(২৩), জুয়েল (২৩), মোহন(২২),সোহানুর রহমান সানি (২৪),মোছাঃ মাছুমা (২০),সংগ্রাম(২০),বাইতুল (২২),রাজু (২২),সুমন (২২) রাজীব (২২) ও আকাশ(২২)।
আহত ওমর ফারুক জানান,আমাদের ৭০ শতাংশ আবাসন ভাতা,বাজেটে বৃদ্ধি এবং সব প্রকল্পে অগ্রাধিকার দেওয়ার তিন দফা দাবি নিয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থীদের মার্চ টু যমুনা পুলিশের বাঁধার মুখে পরি, এ সময় পুলিশের টিয়ার সেল, সাউন্ড গ্রানেটে ও লাঠিচার্জে আমাদের অন্তত ৫০জন আহত হয় পরে ঢামেকের জরুরী বিভাগে আহত ৩৭জনকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মোঃ ফারুক বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ঢামেকের জরুরি বিভাগে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ৩৭ জন শিক্ষার্থী আহত হয়ে এসেছে তাদেরকে জরুরি বিভাগের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এদের মধ্যে লাঠির আঘাত সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেলের আহত হয়েছে।