নিজস্ব প্রতিনিধিঃ শহীদ বুদ্ধিজীবী হত্যা দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক এ্যাসোসিয়েশন(বিআরজেএ)’র চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাখাওয়াৎ হোসেন ইবনে মঈন চৌধুরীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভাঅনুষ্ঠিত হয়। প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়ারপার্সন এর উপদেষ্টা, বিআরজেএ উপদেষ্টা এ,কে,এম,আমিনুল হক এফসিএ,বক্তব্যে রাখেন, এস,এম,বদরুল ইসলাম,নাঈম পারভেজ অপু, ফাহিম আল নুর,আবু হাছানাত মোঃলুৎফর রহমান, মোঃজুবায়ের ইবনে সালেহ,এস,এম,মাহফুজ -উর-রহমান,মঈনুল হক প্রমুখ। এ,কে,এম, আমিনুল হক বলেন ১৯৭১ সালে ২৫ মার্চ অস্হায়ী প্রেসিডেন্ট হিসাবে মেজর জিয়া উর রহমান স্বাধীনতা ঘোষনা করলে আধিপত্য গোষ্ট্রির মাথা খারাপ হয়ে পরে। সেদিন তড়িঘড়ি দিল্লী মজিব নগর এর নামে অস্হায়ী সরকার গঠন করে।তারপর পাকবাহিনীর আত্মসমার্পন এর ভাব বুঝে তড়িঘড়ি করে স্বীকৃতি দান করে। তারই ধারাবাহিকতা ১৪ ডিসেম্বর ৭১ দেশজুড়ে আধিপত্য বিরোধীদের হত্যা করে। যদি তাই না হয় তাহলে হত্যার তদন্ত হতো। বিশিষ্ট চিত্রনির্মাতা জহির রয়হান যখন তদন্তে অগ্রসর হয় তখনই মিরপুর থেকে গায়েব বা নিখোঁজ হয়ে যায়। তিনি বলেন বুদ্ধিজীবী হত্যা,স্বাধীনতা দিবস অর্জন নিয়ন্ত্রন করতে নানা নোংরামি করে আসছে। তিনি বলেন পলাতককে পদত্যাগকারী হিসাবে বলতে আমরা লজ্জাও করি না। তিনি আরো বলেন সাংবাদিক সমাজ জাতিকে সঠিক তথ্য জানালে বারবার নাগরীক অধিকার হরণ হতো না। স্বাধীনতা ও সার্বমৌত্ব রক্ষায় সাংবাদিকদের সঠিক সংবাদ প্রকাশ করা উচিৎ। তিনি বলেন সঠিক তথ্য প্রকাশ হলে প্রতিবশীর সাংবাদিকতার আড়ালে আধিপত্য বিস্তারের অপপ্রচার অকাজো হয়ে পরবে। সভাপতি বলেন ৪মাস হয়ে গেলে আধিপত্যবাদের পতন হলে রাষ্ট্রের রন্ধ্রে রন্ধ্রে এখন ফ্যাসিষ্টদের পদচারণা অব্যাহত আছে। তিনি বলেন আধিপত্যবাদের কৃতদাসরা গণমাধ্যম ভিতে থাকে বলেই তারা ক্ষমতায় আসলেই গণমাধ্যম বিরুদ্ধী অভিযান চালায়। তিনি বলেন শহীদ বুদ্ধিজীবী হত্যার তদন্ত, ইন্ডিয়ান(ভারতীয়) পণ্যবর্জন কেবল স্বাধীনতা ও সার্বমৌত্ব অক্ষন্ন থাকতে পারে।