ADVERTISEMENT
  • About
  • Advertise
  • Privacy & Policy
  • Contact
Ruposhi Bangla 71 | Online news update in Every Minutes
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
No Result
View All Result
Ruposhi Bangla 71 | Online news update in Every Minutes
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

হাদিকে হত্যার প্রচেষ্টা : আগামী নির্বাচন

admin by admin
December 17, 2025
in রাজনীতি
0
হাদিকে হত্যার প্রচেষ্টা : আগামী নির্বাচন
ADVERTISEMENT

RelatedPosts

তারেক রহমানকে বরণে বিশেষ প্রস্তুতি, নতুন অধ্যায়ের প্রত্যাশা বিএনপির

নির্বাচনী রাজনীতিতে নারীর কার্যকর ও ফলপ্রসূ অংশগ্রহণ: তরুণ সমাজের ভাবনা বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

রাজনৈতিক পরিচয়ে মাঠ ও পার্ক দখলকারীদের বিরুদ্ধে দলীয় পদক্ষেপ গ্রহনের আহবান

নিজস্ব প্রতিনিধি : এম. গোলাম মোস্তফা ভুইয়া।।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরেরদিন রাজধানীতে প্রকাশ্যে দিবালোকে গুলি করা হলো ভোটে সম্ভাব্য প্রার্থী, ইনকিলাম মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে। পতিত স্বৈরাচারের দোসরা টার্গেট করেই জুলাই অভু্যত্থানের অন্যতম সংগঠক ওসমান হাদিকে গুলি করেছে এতে কোন সন্দেহ নাই। সম্প্রতি দেশ-বিদেশের নানা প্রান্ত থেকেই তাকে হত্যার হুমকি দেয়া হলেও তিনি তাতে ভিত হন নাই। তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিডিও বার্তায় নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছিলেন। তিনি বলেছেন, ভয় পেয়ে ৫০ বছর বেঁচে থেকে লাভ নেই, যদি এই বেঁচে থাকা সমাজে কোনো ইতিবাচক কোনো পরিবর্তন আনতে না পারে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, হাদিকে হত্যার হুকুমদাতা, অর্থদাতা ও নিয়ন্ত্রকরা ভোটের মাঠের প্রতিযোগিতা-প্রতিদ্বন্দ্বিতাকে ব্যবহার করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতেই এই ঘটনা ঘটিয়েছে। ষড়যন্ত্রকারীরা ওসমান হাদিকে হত্যার মাধ্যমে জুলাই অবূত্থানের স্পিরিটকে ভয় ধরিয়ে দেয়া, নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতাকে কাজে লাগিয়ে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ব্লেইম-গেইম ও অবিশ্বাস-অনাস্থার জন্ম দেয়া এবং নিরাপত্তাহীনতা ও জুলাই যোদ্ধাদের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টির মাধ্যমে নিবার্চনকে অনিশ্চিত করে গণতন্ত্রের যাত্রাকে ব্যহত করতে চাইছে। পরিবেশ এমনভাবে সৃষ্টি হয়েছে যে, এ ঘটনাই শেষ ঘটনা নয়, আরো অনেক কিছুই ঘটতে পারে।

ওসমান হাদির ভাগ্যের সর্বশেষ অবস্থা নির্নয় করা সম্ভব নয়। তবে, তাঁর ভাগ্যে কিম্বা হায়াতে যাই ঘটুক, ওসমান হাদীর ওপর আততায়ী হামলার ঘটনা জুলাাই অভ্যুত্থানের স্পিরিটকে একটি নতুন বিপ্লবী চিন্তাধারার সামনে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে তাতে কোন সন্দেহ নাই। পতিত স্বৈরাচারের সম্মিলিত শক্তি, পাচারকৃত বিপুল অর্থ ও অস্ত্র, ষড়যন্ত্রকারী আধ্যিপত্যবাদী শক্তির উস্কানি, পর্দার অন্তরালে থাকা দোসরদের নীলনকশা ও নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে দেশের মানুষ ও সকল রাজনৈতিক দলের জন্য এটি একটি রেড এলার্ট। পতিত ফ্যাসিবাদী শক্তি ও গণতন্ত্রের শত্রুরা রাষ্ট্র ও সরকারকে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিরুদ্ধে যেসব হুমকি ও চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেয়ার কথা য়াচ্ছে, ওমর হাদীকে হত্যার মধ্য দিয়ে সে লক্ষ্য অর্জনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ অতিক্রম করতে চেয়েছিল তারা। তবে, এটা সকলের ভাবনা মধ্যেই রাখতে হবে যে, রাষ্ট্র ও সরকার জুলাই যোদ্ধা ও অকুতোভয় কন্ঠস্বরগুলোকে রক্ষা করতে ব্যর্থ হলে দেশটা গভীর সংকটে নিপতিত হতে বাধ্য।

বহু জল্পনা-কল্পনা-আলোচনার পর দেশ যখন নির্বাচনমুখী ট্রেনে, ঠিক তখন, নির্বাচনে সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থীকে আততায়ীরা বন্দুকের নলে নিশানা করলো কেন ? যার ফলশ্রুতিতে উত্তপ্ত পুরো দেশ। প্রশ্নের মুখে পড়েছে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। সন্দেহ নেই, উদ্ভূত পরিস্থিতি সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ সম্ভব না হলে এটি আসন্ন নির্বাচনের জন্য অশনিসংকেত হয়ে উঠবে। নির্বাচন ও ভোট ইস্যুতে বিভিন্ন দলের মধ্যে বিভক্তি থাকলেও ওসমান হাদির ওপর নৃশংস হামলার ঘটনা সব দলকে আবারও এক কাতারে এনে দাড় করিয়েছে। এটা একটা ইতিবাচক দিক। তবে হাদির ওপর হামলাকে কেন্দ্র করে উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য আরও শক্তিশালীরূপে ফিরে এসেছে অবৈধ ও জুলাই অভ্যুত্থানের সময় লুণ্ঠিত অস্ত্রের বিষয়টি। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার ঠিক পরদিন এমন একটি নৃশংস ঘটনা সকলের মনে প্রশ্ন জাগে, নির্বাচন কি আদৌ হবে? নাকি নির্বাচন বানচালের অপতৎপরতা আরও জোরালো হয়ে উঠেছে?

তপশিল ঘোষণার পর রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা যখন নির্বাচনী দৌড়ে পুরোপুরি ঝাঁপিয়ে পড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন, ঠিক তখনই ওসমান হাদির গুলিবিদ্ধ হয়ে জীবন সংশয়ের ঘটনায় নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে নতুন করে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। এ ঘটনা নিঃসন্দেহে প্রার্থীদের আতঙ্কিত করে তুলছে। এই আতংকের কারণেই বিজয় দিবসের দিন নারায়নগঞ্জ ৫ আসনের বিএনপির ঘোষিত প্রার্থী নিজেকে নির্বাচন থেকে প্রত্যার করে নিয়েছেন সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে। ভয়ের ছায়া তাদের গ্রাস করছে। প্রকাশ্য দিবালোকে হাদিকে মাথায় গুলি করার ঘটনা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির দিকে নতুন করে আঙুল তুলেছে। আসন্ন নির্বাচন যেন সুষ্ঠু, সুন্দর ও উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হতে পারে, সেই উদ্দেশ্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতিতে কার্যকর পদক্ষেপের বিকল্প নেই। কেননা এরই মধ্যে হাদির ওপর আততায়ীর হামলার ঘটনা জনপ্রতিনিধি তো বটেই; জনমনেও এক ধরনের শঙ্কা তৈরি করেছে, যা ভালো নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য অন্তরায়। ফলে জনমনে স্বস্তি ফেরাতে এ পরিস্থিতির উন্নতি একমাত্র পথ।

জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার ঠিক পরদিনই এই ঘটনা অনেকগুলো প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। কারা হাদিকে কী উদ্দেশ্যে গুলি করলো—সেটি যেমন প্রশ্ন, তেমনি হাদিকে হত্যাচেষ্টা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ, নাকি এরকম আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতাকে টার্গেট কিলিংয়ের জন্য এটি একটি ‘টেস্ট কেস’—সেই আলোচনাও গুরুত্বের সাথে আলোচনা হচ্ছে। এ ঘটনার পরপরই গণ অধিকার পষিদের সাধারণ সম্পাদক রাসেদ খান দাবী করেছেন যে, অন্তত ৫০ জনকে হত্যার টার্গেট করা হয়েছে। এর পেছনে তিনি অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের সংশ্লিষ্টতা আছে বলে দাবি করেছেন। ফলে দেশবাসীর মনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, এই আশঙ্কা যদি সত্যিই যদি সত্য হয় তাহলে হাদিকে হত্যাচেষ্টা কিছু টার্গেট কিলিংয়ের টেস্ট কেস কি ? এর মধ্য দিয়ে খুনিরা কী অর্জন রতে চায়? শুধুই কি নির্বাচন বানচাল করা নাকি এর পেছনে আরও বড় কোনো রহস্য লুকিয়ে আছে? নির্বাচন বাচনাল হলে কার লাভ কার ক্ষতি? নির্বাচন বানচাল হলে বা দীর্ঘ সময়ের জন্য ঝুলে গেলে যাদের লাভ, হাদির ওপর হামলায় তাদের কোনো ইন্ধন রয়েছে কি না বা রাজনৈতিক বিভক্তির সুযোগ গিয়ে তৃতীয় কোনো পক্ষ এই ঘটনা ঘটিয়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চাচ্ছে কি না এবং সেই তৃতীয় পক্ষ কারা আর মাছটিই বা কারা , কী নাম তাদের ? দেশি-বিদেশি কোনো শক্তি কি দেশে একটি চরম অস্থিরতা তৈরি করে তাদের স্বার্থ সিদ্ধি করতে চায়?

জাতীয় নির্বাচনকে ঘিরে দেশজুড়ে সহিংসতা বিরাজ করছে তার সমাধারণ কি ? কোনো কোনো মহল ভাবছে নির্বাচনকে ঘিরে দেশে সহিংসতা আরো বৃদ্ধি পেতে পারে । সব কিছু মিলিয়ে অনেকের ধারণা করাই যেতে পারে নির্বাচন সময় দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি হতে যাচ্ছে। কারণ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী দুজন প্রার্থীর ওপর হয়েছে নগ্ন হামলা। তবে সরকার আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট সামনে রেখে পুলিশের পক্ষ থেকে সব রাজনৈতিক দলের জন্য নিরাপত্তা প্রটোকল সরবরাহ করবে, এই মর্ম ঘোষণা দিয়েছেন। রাজনৈতিক নেতারা এবং আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীরা তাদের বাসস্থান, কার্যালয়, চলাচল, জনসভা ও সাইবার স্পেসে কীভাবে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন- সে বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে। এ ছাড়া, গণ-অভ্যুত্থানের সম্মুখ সারির নেতৃত্ব ও গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতাদের বাড়তি নিরাপত্তা প্রদান করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যারা অস্ত্র জমা দিয়েছেন তাদের অস্ত্রও ফেরত দেওয়া হবে। এ সকল পদক্ষেপে কি সমস্যা সমাধাণ হবে নাকি সমস্যা আরো বেশী জটিল আকার ধারণ করবে।

ADVERTISEMENT

জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে চোরাগোপ্তা হামলা, অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার ও নাশকতার আশঙ্কা আরও প্রবল থেকে প্রবলতর হচ্ছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এমন আশঙ্কার কথা জানিয়েছে। পাশাপাশি যানবাহন এবং নির্বাচনি কাজে ব্যবহৃত হওয়া স্থাপনায়ও অগ্নিসংযোগ করে আতঙ্ক তৈরির চেষ্টাও হতে পারে- এমন আভাসও পেয়েছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোর পক্ষ থেকে মাঠপর্যায়ের সদস্যদের এমন বার্তা দেওয়া হয়েছে। আবার মাঠপর্যায় থেকেও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে এমন আশঙ্কার কথা জানানো হয়েছে।

চলতি বছরের প্রথম নয় মাসে রাজধানীতে ৩৫২টি খুনের ঘটনা ঘটেছে। শুধু রাজধানীতেই নয়, ঢাকা বিভাগেও গড় হিসাব করলে গত বছরের তুলনায় এ বছর বেশি খুন হয়েছে। এই খুনের হার বৃদ্ধির কারণ হিসাবে দেখা যাচ্ছে, দেশে আইন প্রয়োগাকারী সংস্থা যথাযথ কার্যকর পদক্ষেপের অভাব। এসকল ঘটনা বিশ্লেষন করলে ধারণা করা যায় যে, এ ধরনের খুনের ঘটনা রোধ করতে না পারলে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠানে বড় ধরনের সহিংসতা ঘটতে পারে। নির্বাচনকালীন সময়ে কালো টাকার ব্যবহার। বাংলাদেশের রাজনীতিতে কালো টাকার ব্যবহার একটা অনুসঙ্গ অংশ হিসাবে দাঁড়িয়েছে। তাই অনেকের ধারণা আগামী নির্বাচন তার ব্যতিক্রম হবে না। তবে এটা সত্য যে, নির্র্বাচনী ব্যবস্থার আমুল সংস্কারের প্রয়োজন। নির্বাচনে যথেচ্ছা টাকা ব্যবহার রোধ করতে না পারলে নির্বাচনকালীন সময়ে তাণ্ডব বৃদ্ধি পেতেই থাকবে।

দেশের সামগ্রিক জননিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা অত্যন্ত নাজুক ও হুমকির সম্মুখীন। যারা দেশ পরিচালনা করবেন, যারা দেশকে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় উত্তরণের কঠিন দায়িত্ব পালন করবেন, তাদেরকে সম্ভাব্য ও অবধারিত চ্যালেঞ্জসমুহ মোকাবেলার সকল প্রস্তুতি গ্রহন করতে হবে। আমাদের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো এতদিন কার্যত ফ্রাসীবাদের দোষরদের দারাই পরিচালিত হয়েছে। সে ব্যবস্থার সর্বোচ্চ কাঠামোটি ভেঙ্গে পড়ার পর রাজনৈতিক নেতৃত্ব ভারতে পালিয়ে গেলেও তাদের সাজানো আমলাতন্ত্র ও প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো এখনো পরিপূর্ণ অক্ষত রয়েছে। ফ্রাসীবাদের দোসররা ভালো করেই জানতো, হাসিনা পালিয়ে গেলে দেউলিয়া অর্থনীতি ও ভারতীয় ডিস্ট্যাবিলাইজেশন পরিকল্পনা মোকাবেলা করে দেশ চালানো অসম্ভব হয়ে পড়বে। ড.মুহাম্মদ ইউনূস সেই অসম্ভবকে সম্ভব করে দেশের অর্থনীতিকে নতুন সম্ভাবনার পথে এগিয়ে নেয়ার যুদ্ধে প্রাথমিক বিজয় অর্জন করেছেন। শুধুমাত্র প্রধান উপদেষ্টার একার পক্ষে সবকিছু নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব নয়। সব ধরনের নাশকতা ও ডি-স্ট্যাবিলাইজেশন টার্গেট দলমত নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবেলা ও নির্বাচনী বৈতরণী শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ক্ষমতার শান্তিপূর্ণ হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে শত্রুর চুড়ান্ত পরাজয় ও বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক বিজয় নিশ্চিত করতে হবে। জুলাই যোদ্ধাদের অতন্দ্র প্রহরায় নতুন বাংলাদেশের অভিযাত্রা অপ্রতিরোধ্য। ঢাকার রাজপথে শরিফ ওসমান হাদির গুলিবিদ্ধ হওয়ার মধ্য দিয়ে জাতি যে বার্তা পেল, ঐক্যবদ্ধভাবে রাষ্ট্রকে সর্বশক্তি দিয়ে তা মোকাবেলা করে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।

সকলকে মনে রাখতে হবে, এই নির্বাচনটি বানচাল হয়ে গেলে বা দীর্ঘ সময়ের জন্য ঝুলে গেলে দেশ এখন যে সংকটে আছে, তার চেয়ে অনেক বেশি ঘনিভূত হবে। সুতরাং রাজনৈতিক আদর্শ, দর্শন ও কর্মসূচি ভিন্ন হলেও এই মুহূর্তে ক্রিয়াশীল সকল রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐক্য জরুরি। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর থেকেই বারবার জাতীয় ঐক্যের কথা বলা হচ্ছে, সেই ঐক্যে যে বড় ধরনের ফাটল ধরেছে, তা নানা ঘটনায় স্পষ্ট। কিন্তু এখন অন্তত হাদির এই ঘটনার পরে সেই ফাটল দূর করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের প্রত্যাশা, যথাযথ পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অচিরেই উন্নতি ঘটবে। দূর হবে আস্থার সংকট। দেশ এগিয়ে যাবে একটি সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর নির্বাচনের দিকে।

Previous Post

চকরিয়ায় অংশগ্রহমুলক, অবাধ, সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ নির্বাচন আয়োজনে ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের সাথে ওরিয়েন্টেশন সভা অনুষ্ঠিত

Next Post

নির্বাচনী রাজনীতিতে নারীর কার্যকর ও ফলপ্রসূ অংশগ্রহণ: তরুণ সমাজের ভাবনা বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

Next Post
নির্বাচনী রাজনীতিতে নারীর কার্যকর ও ফলপ্রসূ অংশগ্রহণ: তরুণ সমাজের ভাবনা বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

নির্বাচনী রাজনীতিতে নারীর কার্যকর ও ফলপ্রসূ অংশগ্রহণ: তরুণ সমাজের ভাবনা বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

যোগাযোগ করুন :

ঠিকানা :  ১৫১,মতিঝিল বা/এ, ঢাকা,বাংলাদেশ।

ফোন : +880 1916568675, 01685973164

ইমেইল :  info@ruposhibangla71.com

 
 
 

আমাদের সম্পর্কে :

সম্পাদক- গৌতম কুমার এদবর, নিবাহী সম্পাদক- মোঃ হারুন আর রশিদ, যুগ্ম সম্পাদক-নাজনীন সুলতানা (স্বপ্না), ব্যবস্থাপনা সম্পাদক- বাপ্পী এদবর

 

 

 

this site Developed by Super Bangla IT

No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা

© 2024 Ruposhibangla71.com and Website Developed by Super Bangla IT.