ADVERTISEMENT
  • About
  • Advertise
  • Privacy & Policy
  • Contact
Ruposhi Bangla 71 | Online news update in Every Minutes
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
No Result
View All Result
Ruposhi Bangla 71 | Online news update in Every Minutes
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

জটিল ও আধুনিক সার্জারির জন্য চিকিৎসকদের প্রশিক্ষণের পথ সহজ করা জরুরি : ডা. নাদিম আহম্মদ

admin by admin
November 23, 2025
in স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
0
জটিল ও আধুনিক সার্জারির জন্য চিকিৎসকদের প্রশিক্ষণের পথ সহজ করা জরুরি : ডা. নাদিম আহম্মদ
ADVERTISEMENT

RelatedPosts

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আজ হাসপাতালে ভর্তি ৪৩৬ জন

ডেঙ্গুতে ছয়জনের মৃত্যু,হাসপাতালে ভর্তি ৭৮৮

ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল শিশুসহ ৪ জনের,হাসপাতালে ভর্তি ৯২০


রুপসীবাংলা৭১ স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা ডেস্ক : চিকিৎসা বিজ্ঞানের আধুনিকায়নে বিদেশে প্রশিক্ষণ অপরিহার্য হলেও সরকারি চিকিৎসকদের নিজ খরচে সেখানে যাওয়ার ক্ষেত্রে বিধি-নিষেধ আরোপ করা হচ্ছে, যা দেশের চিকিৎসা খাতের অগ্রগতির অন্যতম অন্তরায় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের অধ্যাপক ডা. নাদিম আহম্মদ এক সাক্ষাৎকারে এ সব কথা বলেন।

চিকিৎসকদের বিদেশে প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে সরকারি বিধি-নিষেধের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘একজন সরকারি চিকিৎসক যখন নিজ খরচে বিদেশে গিয়ে উচ্চতর প্রশিক্ষণ নিতে চান, তখন তাকে নানা প্রশাসনিক বাধার সম্মুখীন হতে হয়। সরকারি আদেশে বলা হয়, বিদেশি অর্থায়ন ছাড়া বাইরে প্রশিক্ষণে যাওয়া যাবে না। কিন্তু আমেরিকা, ইংল্যান্ড বা সিঙ্গাপুরের মতো দেশগুলো কেন বাংলাদেশের ডাক্তারদের বিনা পয়সায় বা তাদের খরচে প্রশিক্ষণ দেবে?’

ডা. নাদিম বলেন, ‘চিকিৎসকরা মূলত নিজ খরচেই বিদেশে গিয়ে নতুন প্রযুক্তি শিখে আসেন এবং দেশে ফিরে তা প্রয়োগ করেন। এতে বরং দেশেরই লাভ হয়। উদাহরণ হিসেবে তিনি বলেন, ল্যাপারোস্কপিক সার্জারির মতো অপারেশন যেখানে বিদেশে করতে ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা লাগে, সেখানে আমাদের সরকারি হাসপাতালে নামমাত্র খরচে তা করা সম্ভব হচ্ছে। চিকিৎসকরা বিদেশে গিয়ে শিখে আসছেন বলেই রোগীরা এই সেবা পাচ্ছেন এবং এতে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হচ্ছে।’তাই নিজ খরচে হলেও প্রশিক্ষণে যাওয়ার প্রক্রিয়াটি সহজ করার জন্য সরকারের কাছে আবেদন জানান এই চিকিৎসক।

তিনি বলেন, ‘বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশ চিকিৎসা ক্ষেত্রে অনেক দূর এগিয়েছে। কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্টসহ নানা জটিল সার্জারি এখন দেশেই নিয়মিত হচ্ছে। তবে রোবটিক সার্জারির মতো কিছু ‘অ্যাডভান্সড’ বা অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ক্ষেত্রে আমরা কিছুটা পিছিয়ে রয়েছি। তবে আশার কথা হলো, বাংলাদেশ মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএমইউ) এবং দেশের কয়েকটি বেসরকারি হাসপাতাল এই রোবটিক সার্জারি চালু করেছে।’

ADVERTISEMENT

ট্রান্সপ্ল্যান্ট সার্জারির ক্ষেত্রে কিছু নীতিগত বা আইনি বাধ্যবাধকতা এবং অবকাঠামোগত সীমাবদ্ধতা রয়েছে উল্লেখ করে ডা. নাদিম আহম্মদ বলেন, ‘বর্তমানে আপন আত্মীয় ছাড়া কেউ অঙ্গ দান করতে পারেন না, যেটি আমাদের দেশে কঠোরভাবে মানা হয়। উন্নত বিশ্বে এসব জটিল ও ব্যয়বহুল সার্জারি মূলত বেসরকারি খাতেই হয়, কারণ এর জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামো তৈরি ও পরিচালনা অত্যন্ত ব্যয়বহুল। আমাদের সরকার যেহেতু সাধারণ মানুষের জন্য স্বল্প বা বিনা খরচে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে বদ্ধপরিকর, তাই সরকারের একার পক্ষে এসব অ্যাডভান্স সার্জারির মতো বিশাল ব্যয় বহন করা কঠিন। এ ক্ষেত্রে সরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি বেসরকারি পর্যায়ের অংশগ্রহণ জরুরি।’

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল রোগীদের শেষ ভরসাস্থল উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমাদের সার্জারি বিভাগে মাত্র আড়াইশো (২৫০টি) সিট থাকলেও, কখনোই ৪০০’শর নিচে রোগী ভর্তি থাকছে না। আমরাও কোনো রোগীকে ফিরিয়ে দেই না, কারণ সাধারণ মানুষের অনেকের জন্য বাইরে যাওয়ার আর কোনো সুযোগ থাকে না।’

তবে, এই বিপুলসংখ্যক রোগীকে সেবা দিতে গিয়ে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের মানসম্মত শিক্ষা ও চিকিৎসকদের গবেষণার সুযোগ সংকুচিত হচ্ছে জানিয়ে একটি সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা দেন ঢামেকের এই অধ্যাপক। তিনি বলেন, ‘মেডিকেল কলেজগুলোকে দুটি ভাগে ভাগ করা উচিত। একটি ‘সার্ভিস হসপিটাল’ যা সাধারণ রোগীদের সেবা দেবে এবং অন্যটি ‘একাডেমিক হসপিটাল’ যেখানে জটিল রোগীদের চিকিৎসার পাশাপাশি ছাত্র এবং চিকিৎসকদের প্রশিক্ষণ ও গবেষণার সুযোগ থাকবে। চিকিৎসা বিজ্ঞান প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হচ্ছে, তাই নতুন প্রযুক্তির সঙ্গে খাপ খাওয়াতে হলে চিকিৎসকদের নিয়মিত প্রশিক্ষণের কোনো বিকল্প নেই।’

দেশীয় চিকিৎসার প্রতি মানুষের আস্থা ফিরছে কি না-এমন প্রশ্নের জবাবে ডা. নাদিম আহম্মদ বলেন, ‘আগে প্রচুর রোগী ভারত বা সিঙ্গাপুরে যেতো। এর পেছনে চিকিৎসার মানের চেয়ে মার্কেটিং কিংবা পর্যটনের বিষয়টি বেশি কাজ করতো। তবে এখন সেই প্রবণতা কমেছে। এমনকি সরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, সচিব ও যুগ্ম সচিবরাও এখন দেশে চিকিৎসা নিচ্ছেন, যা দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থার ওপর আস্থার প্রতিফলন। তবে লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্টের মতো অতি উচ্চতর চিকিৎসার জন্য আরও অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং দক্ষ জনবল তৈরির প্রয়োজন রয়েছে বলেও তিনি স্বীকার করেন।’

দেশে সার্জনের কোনো ঘাটতি আছে কি না-জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘জেলা পর্যায়ে সার্জনের সংখ্যার চেয়ে বড় সমস্যা হলো সুষম বণ্টনের অভাব এবং অ্যানেস্থেসিস্ট ও প্রয়োজনীয় সাপোর্টের অপ্রতুলতা। উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, মানিকগঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে শয্যা সংখ্যা বাড়ানো হলেও সেখানে অ্যানেস্থেসিস্ট না থাকায় একজন সার্জন ছোটোখাটো অস্ত্রোপচারও করতে পারেন না। ফলে রোগীদের ঢাকায় পাঠাতে হয়। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে কেবল সার্জন নিয়োগ দিলেই হবে না, তার সঙ্গে অ্যানেস্থেসিস্ট, প্রশিক্ষিত নার্স এবং আধুনিক ওটি সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে।’

চিকিৎসকদের নিরাপত্তা ও কর্মপরিবেশ সম্পর্কে জানতে চাইলে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে অধ্যাপক ডা. নাদিম আহম্মদ বলেন, ‘সব মুমূর্ষু রোগীকে বাঁচানো চিকিৎসকের পক্ষে সম্ভব নয়। কিন্তু চিকিৎসার সময় রোগী মারা গেলে হাসপাতাল ভাঙচুর এবং চিকিৎসকদের ওপর হামলার ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটছে। মাঝে মাঝে তদন্ত বা বিচার ছাড়াই চিকিৎসকদের জেলে পাঠানো হচ্ছে, যা তাদের মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করছে, ভেঙে দিচ্ছে। এই নিরাপত্তাহীনতা এবং বেসরকারি চাকরিতে বেতনের কোনো কাঠামো না থাকায় অনেক মেধাবী চিকিৎসক দেশ ছেড়ে চলে যাচ্ছেন, যা জাতির জন্য বড় ক্ষতির কারণ।’

অস্ত্রোপচারের সময় পেটে গজ বা যন্ত্র থেকে যাওয়ার মতো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ডা. নাদিম বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) চেকলিস্ট বা গাইডলাইন যথাযথভাবে অনুসরণ করলে এ ধরনের ভুলের সম্ভাবনা শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনা সম্ভব। মূলত অপারেশনের আগে, চলাকালীন এবং পরে, এই ৩ ধাপে সার্জন, অ্যানেস্থেসিস্ট এবং নার্সদের সমন্বয়ে চেকলিস্ট মিলিয়ে কাজ করতে হয়। বিশেষ করে নার্সদের দায়িত্ব থাকে গজ ও যন্ত্রের হিসাব রাখা। এই প্রটোকল না মানাটা গুরুতর অপরাধ। উন্নত দেশগুলোর হাসপাতালে সাধারণত রেডিও-ওপ্যাক গজ বা সার্জিক্যাল স্পঞ্জ ব্যবহার করা হয় এবং অপারেশনের পর এক্স-রে করে নিশ্চিত করা হয় যে, রোগীর শরীরে কিছুই রয়েছে কি-না। আমাদের দেশে যথাযথ সচেতনতা ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন হলে এসব সমস্যা থেকে মুক্তি সম্ভব।’
রুপসীবাংলা৭১/এআর

Previous Post

পটিয়ায় মেরিট সান কে জি স্কুলে বার্ষিক পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত

Next Post

৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা

Next Post
৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা

৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা

যোগাযোগ করুন :

ঠিকানা :  ১৫১,মতিঝিল বা/এ, ঢাকা,বাংলাদেশ।

ফোন : +880 1916568675, 01685973164

ইমেইল :  info@ruposhibangla71.com

 
 
 

আমাদের সম্পর্কে :

সম্পাদক- গৌতম কুমার এদবর, নিবাহী সম্পাদক- মোঃ হারুন আর রশিদ, যুগ্ম সম্পাদক-নাজনীন সুলতানা (স্বপ্না), ব্যবস্থাপনা সম্পাদক- বাপ্পী এদবর

 

 

 

this site Developed by Super Bangla IT

No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা

© 2024 Ruposhibangla71.com and Website Developed by Super Bangla IT.