ADVERTISEMENT
  • About
  • Advertise
  • Privacy & Policy
  • Contact
Ruposhi Bangla 71 | Online news update in Every Minutes
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
No Result
View All Result
Ruposhi Bangla 71 | Online news update in Every Minutes
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

আপত্তি সত্ত্বেও সন্দ্বীপ চ্যানেলে বালু তোলার অনুমতি

admin by admin
September 9, 2025
in সারা বাংলা
0
আপত্তি সত্ত্বেও সন্দ্বীপ চ্যানেলে বালু তোলার অনুমতি
ADVERTISEMENT

RelatedPosts

রাঙামাটিতে চলছে ৩৬ ঘণ্টার হরতাল

রামপুরায় বাসে আগুন

ইটভাটা সচল করার দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ


রুপসীবাংলা৭১ প্রতিবেদক : বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) আপত্তি থাকা সত্ত্বেও সন্দ্বীপ চ্যানেলে বালু তোলার জন্য চার কম্পানিকে ইজারা দিয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। ইজারা নেওয়ার পরই অপরিকল্পিতভাবে বালু উত্তোলনের প্রস্তুতি শুরু করেছে ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট।

অভিযোগ রয়েছে, শুধু ইজারার কাগজ দেখিয়ে ইতোমধ্যে কয়েক কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। এতে ঢাকা ও চট্টগ্রামের প্রভাবশালী বালু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট জড়িয়ে পড়েছে, যাদের পেছনে রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতারও অভিযোগ রয়েছে।

চট্টগ্রাম বন্দরসংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, কর্ণফুলী নদীর শাহ আমানত সেতু থেকে বঙ্গোপসাগরের কুতুবদিয়া পর্যন্ত এলাকা পোর্ট লিমিট হিসেবে নির্ধারিত। তবে ২০১৯ সালে মিরসরাই ইকোনমিক জোনের কাজ শুরু হলে কাগজপত্রে পোর্ট লিমিট মিরসরাই পর্যন্ত সম্প্রসারিত হয়। যদিও এ অঞ্চলের রক্ষণাবেক্ষণ কখনোই করেনি বন্দর কর্তৃপক্ষ। বহু বছর ধরে কাট্টলী থেকে নোয়াখালী পর্যন্ত নৌপথ রক্ষণাবেক্ষণ করছে বিআইডব্লিউটিএ।

২০২০ সালে সীতাকুণ্ড উপকূলে মিরসরাই–রাশমনি নদীবন্দর এবং পরবর্তীতে অন্তর্বর্তী সরকার সন্দ্বীপ এলাকায় উপকূলীয় বন্দর ঘোষণা করে। এ দুটি বন্দরের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব দিয়ে সরকার গেজেট আকারে বিআইডব্লিউটিএকে কনজারভেটর হিসেবে নিয়োগ দেয়। এর ফলে রাসমণি ঘাট থেকে মিরসরাই ইকোনমিক জোন ও অন্যদিকে সন্দ্বীপ উপকূলীয় বন্দরের সীমানা পর্যন্ত এলাকা আনুষ্ঠানিকভাবে বিআইডব্লিউটিএর আওতায় আসে।

যদিও আওয়ামী লীগ সরকারের সময় কোনো আলোচনা ছাড়াই মিরসরাই পর্যন্ত পোর্ট লিমিট বাড়ানো হয়, তবে রক্ষণাবেক্ষণ নিয়ে বিআইডব্লিউটিএ ও বন্দরের মধ্যে কোনো সমঝোতা হয়নি।

ADVERTISEMENT

এই সীমানার ভেতরে একটি নদীবন্দর, একটি উপকূলীয় বন্দর এবং সীতাকুণ্ড উপকূলের প্রায় ১২ কিলোমিটার এলাকা জাহাজভাঙা শিল্পের জন্য সংরক্ষিত রয়েছে। পাশাপাশি সন্দ্বীপ–সীতাকুণ্ড নৌপথে যাত্রী ও পণ্য পরিবহনের জন্য পাঁচটি ঘাট রয়েছে, যেগুলো জেলা পরিষদ ও বিআইডব্লিউটিএ যৌথভাবে পরিচালনা করে। কিন্তু ২০১৯ সালে পোর্ট লিমিট সম্প্রসারণের পরও এখানকার কাজের দায়িত্ব সুনির্দিষ্টভাবে ভাগ হয়নি।

সম্প্রতি চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ সলিমপুর থেকে বাঁশবাড়িয়া পর্যন্ত এলাকা চারটি ব্লকে ভাগ করে এক বছরের জন্য ড্রেজিংয়ের টেন্ডার আহ্বান করে। এ টেন্ডার স্থগিতের জন্য একাধিকবার চিঠি দেয় বিআইডব্লিউটিএ, তবে বন্দর কর্তৃপক্ষ আপত্তি উপেক্ষা করে প্রক্রিয়া চালিয়ে যায়।

এতে ১ নম্বর ব্লকের দায়িত্ব পায় রাইজিং কোম্পানি, ২ নম্বর ব্লকে ডিপ ডিঘার্স, ৩ নম্বরে কনস্টা এইচএলআই এবং ৪ নম্বরে এমআরআই। এভাবে চার প্রতিষ্ঠান বালু কাটার অনুমতি পায়। বিআইডব্লিউটিএ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের দ্বারস্থ হলেও এখনো কোনো সমাধান মেলেনি।

সূত্র বলছে, ঢাকা ও চট্টগ্রামের প্রভাবশালী বালু সিন্ডিকেট প্রথমে জেলা পরিষদ ও বিআইডব্লিউটিএর কাছে অনুমতি চাইলেও ব্যর্থ হয়। শেষ পর্যন্ত চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ্যমে অনুমোদন নিয়ে বালু কাটার কাজ শুরু করে।

বিআইডব্লিউটিএর এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, সিন্ডিকেটটি প্রথমে তাদের কাছেই অনুমতির জন্য আসে। তারা মূলত চট্টগ্রাম–সীতাকুণ্ড অংশ থেকে বালু তোলার পরিকল্পনা করছে। কিন্তু এই এলাকা অত্যন্ত স্পর্শকাতর, কারণ এর বড় অংশজুড়ে রয়েছে জাহাজভাঙা শিল্প এবং একইসঙ্গে চট্টগ্রাম ও সন্দ্বীপের কয়েক লাখ মানুষের যাতায়াতের একমাত্র পথ। উন্মুক্তভাবে বালু কাটার অনুমতি দিলে চার প্রতিষ্ঠানের অসংখ্য বাল্কহেড নৌপথে অবস্থান করবে, যা জাহাজভাঙা শিল্পের বিচিং কার্যক্রম এবং নৌযান চলাচলকে মারাত্মকভাবে ঝুঁকিপূর্ণ করবে।

বিআইডব্লিউটিএর উপপরিচালক মোহাম্মদ কামরুজ্জামান বলেন, কাট্টলী থেকে নোয়াখালী পর্যন্ত রুট বহু বছর ধরে বিআইডব্লিউটিএর তত্ত্বাবধানে রয়েছে। সম্প্রতি সীতাকুণ্ড ও সন্দ্বীপে দুটি বন্দর ঘোষণার পর পুরো এলাকার মালিকানা আরো সুস্পষ্ট হয়। বন্দরের পোর্ট লিমিট মিরসরাই পর্যন্ত বাড়ালেও এখনো সেখানে তাদের কোনো জাহাজ চলাচল শুরু হয়নি কিংবা কার্যক্রম নেই। সরকারও কোনো দায়িত্ব ভাগ করে দেয়নি। কিন্তু হঠাৎ কোনো আলোচনা ছাড়াই বন্দর কর্তৃপক্ষ টেন্ডার আহ্বান করে, যা বিস্ময়কর। এজন্য আমরা প্রথমে বন্দর কর্তৃপক্ষকে এবং পরে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়ে আপত্তি জানিয়েছি।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব ওমর ফারুক বলেন, মিরসরাই পর্যন্ত পোর্ট লিমিট বৃদ্ধির ফলে পুরো এলাকা স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্দরের আওতায় এসেছে। বন্দরের অভ্যন্তরীণ এলাকায় নাব্য ধরে রাখতে ড্রেজিং করা নিয়মিত প্রক্রিয়ার অংশ। তারই ধারাবাহিকতায় টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছে।
রুপসীবাংলা৭১/এআর

Previous Post

পার্লামেন্ট ভবনে আগুন, দেখামাত্র গুলির নির্দেশ নেপাল সরকারের

Next Post

ঢালাওভাবে বোনাস দিতে পারবে না রাষ্ট্রীয় ব্যাংকগুলো

Next Post
ঢালাওভাবে বোনাস দিতে পারবে না রাষ্ট্রীয় ব্যাংকগুলো

ঢালাওভাবে বোনাস দিতে পারবে না রাষ্ট্রীয় ব্যাংকগুলো

যোগাযোগ করুন :

ঠিকানা :  ১৫১,মতিঝিল বা/এ, ঢাকা,বাংলাদেশ।

ফোন : +880 1916568675, 01685973164

ইমেইল :  info@ruposhibangla71.com

 
 
 

আমাদের সম্পর্কে :

সম্পাদক- গৌতম কুমার এদবর, নিবাহী সম্পাদক- মোঃ হারুন আর রশিদ, যুগ্ম সম্পাদক-নাজনীন সুলতানা (স্বপ্না), ব্যবস্থাপনা সম্পাদক- বাপ্পী এদবর

 

 

 

this site Developed by Super Bangla IT

No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা

© 2024 Ruposhibangla71.com and Website Developed by Super Bangla IT.