ADVERTISEMENT
  • About
  • Advertise
  • Privacy & Policy
  • Contact
Ruposhi Bangla 71 | Online news update in Every Minutes
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
No Result
View All Result
Ruposhi Bangla 71 | Online news update in Every Minutes
No Result
View All Result
ADVERTISEMENT

এখনো কু-  চক্রের ছত্রছায়ায় খাদ্য অধিদপ্তর ঢাকা মহানগর ও জেলার  ওএমএস’র গম বরাদ্দ বন্ধ করে দিলো পুরোন সিন্ডিকেট

admin by admin
November 5, 2024
in অন্যান্য
0
ADVERTISEMENT

RelatedPosts

জিসফ কে শক্তিশালী করতে কেন্দ্রীয় কমিটি যুক্ত হলেন ১৫ নতুন মুখ

গরুর মাংসের ‘ইরানি ভুনা’ রান্না করবেন যেভাবে

আধিপত্যবাদ বিরোধী জাতীয় ঐক্যে গণমাধ্যম দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে এটিই ছিল শহীদ জিয়ার দর্শন : ড. আব্দুল মঈন খান

নিজস্ব প্রতিবেদক গত ২৯ অক্টোবর ২০২৪ খ্রিঃ তারিখে ওএমএস কার্যক্রমে আটা প্রদানে নিমিত্তে খাদ্য মন্ত্রনালয়ের সচিব মোঃ মাসুদুল হাসান নভেম্বর ২০২৪ মাসের ওএমএস খাতের চাল ও আটার বিক্রির অনুমোদন প্রদান করেন এবং এতে শর্ত প্রদান করেন যে বেসরকারী ময়দার মিলে গম বরাদ্দের ক্ষেত্রে “বেসরকারী ময়দার মিলে সরকারী গম বরাদ্দ নীতিমালা ২০২২(সংশোধিত) অনুসরণ করতে।

এখানেই ঘটে বিপত্তি ,কারন ২০২২ এ নীতিমালা  প্রণয়ন হয় ঠিকই  কিন্তু  আর প্রয়োগ করতে দেয়া হয়নি।২০২২ সালের(সংশোধিত) নীতিমালায় বলা ছিল ঢাকা মহানগর ও ঢাকা জেলাসহ  সকল শ্রমিক ঘন  জেলায় পর্যাপ্ত মিল থাকলে ঐ জেলার মিলমালিকদের গম বরাদ্দ দিতে হবে।এ নীতিমালার তোয়াক্কা কখনই করে নি ঢাকা মহানগর ও ঢাকা সহ সকল জেলা খাদ্য পরিদর্শকেরা। 

একটি কূ-চক্রমহল (যারা নারায়নগঞ্জ জেলার শামীম ওসমানের লোক) তারা সাবেক খাদ্য সচিব কে বিপুল অর্থ প্রদান করে নীতিমালা তোয়াক্কা না করে একটি পরিপত্রের মাধ্যমে নারায়নগঞ্জ জেলার মিল গুলোকে গম বরাদ্দ দিয়ে আসছে। এর  মূল হোতা মোঃ সোহাগ ও নারায়নগঞ্জের  সরকারী ৫০০ কোটি টাকার গম আত্নসাৎকারী জসিম।

এখানে উল্লেখ্য, সোহাগ ও জসিমের বিরুদ্ধে  বিভিন্ন মিডিয়ায় নিউজ প্রকাশ হয়। এ বিষয়ে দুদকেও মামলা রয়েছে।

সূত্র জানায়,  এ চক্রটি সারা বাংলাদেশের মোট গম বরাদ্দের ৭০%গম বরাদ্দ নীতিমালার বহির্ভূত নারায়নগঞ্জের  মিলের মাধ্যমে নিয়ে যেতেন। অথচ ভুয়া কাগজ পত্রে মিলের মালিক সেঝে এ গম বরাদ্দ গ্রহন করে। সরকারী উন্নতমানের গম কালোবাজারে বিক্রি করে নিম্নমানের গো খাদ্যের গম দিয়ে আটা তৈরি করে ঢাকা মহানগর সহ অন্যান্য শ্রমিক ঘন জেলায় সরবরাহ করতেন।সাবেক সচিব ছিলেন তাদের কেনা গোলাম ,শুধু তাই নয় খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক থেকে শুরু করে সকল পরিচালক(বিশেষ করে সরবরাহ,বন্টন ও বিপনন বিভাগের)তার স্বপালিত।সাবেক সচিবের দুর্নীতির জন্য সরকার অব্যাহিত প্রদান করা হয়।

নতুন সচিব যোগদানের পর যখন বুঝতে পারেন উল্লেখিত জেলায় নীতিমালা অনুসরণ না করে গম বরাদ্দ দেওয়া হয় । বিষয়টি বুঝতে পেরে তিনি প্রয়োজনীয়  সকল ব্যবস্থা করেন। খাদ্য মন্ত্রনালয়ের সচিব মোঃ মাসুদুল হাসান নভেম্বর ২০২৪ মাসের ওএমএস খাতের চাল ও আটার বিক্রির অনুমোদন প্রদান করেন। এ নীতি অনুসরণ করলে সাধারণের উপকার হবে এবং তারা নিয়মিত নির্ধারিত মূল্যে চাল ও আটা পেতে কোন বাধা থাকতো না।কিন্তু এতে ঐ চক্রের বিপুল ক্ষতি হবে বুঝতে পেরে খাদ্যের  সকল পরিচালক নীতিমালার  পক্ষে কাজ শুরু করে ।

সূত্রটি জানান চক্রটি পরামর্শ করেন যে আমরা এ নীতিমালা অনুসরণ করে এখন গম বরাদ্দ দিব না।আমরা বরাদ্দ প্রদান না করে ওএমএস খাতে  অস্থিতিশীল অবস্থার সৃষ্টি  করব ,এতে সরকার ও সচিব দুজনই বেকায়দায় পরবে ।তারপর বাধ্য হয়ে নীতিমালার পুন পরিবর্তন করে নারায়নগঞ্জের  মিলকেই বরাদ্দ প্রদান করবেন।এ কাজ করার মূল কারন সরকারকে প্রশ্নবিদ্ধ করে  খাদ্য অধিদপ্তরে  আওয়ামী ফ্যাসীস সরকারের কার্য হাসিল করা ।ঢাকা মহানগর ও ঢাকা জেলায় প্রয়োজনের তুলনায় ২ গুন পোষন ক্ষমতার মিল রয়েছে।

উল্লেখ রয়েছে,  এ চক্রের মূল হোতা সোহাগ ছাত্র আন্দোলনের বিপক্ষের শক্তি ছিল।তিনি শামীম ওসমানের ইশারায় ছাত্রদের  আন্দোলন চলার সময় থানায় জিডিও করেন এবং মানুষকে এ বলেন আমরা টাকা বিলিয়ে হলেও সরকার কে টিকিয়ে রাখব।সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে এখন অদৃশ্য শক্তির সহযোগীতায়  সচিবের নীতিমালা না মেনে উল্লেখিত জেলায় গম বরাদ্দে বাধা দিয়ে বাজার ব্যবস্থা অস্থিতিশীল করার পায়তারা করচ্ছে।

ADVERTISEMENT

 জেলার মিল মালিকেরা   ৫ আগষ্টের পর আশা করেছিল ন্যায় বিচার পাবে,কিন্তু  ঐ চক্রের ক্ষমতার কাছে তারা অসহায়। তাদের ভয়ে  খাদ্য ভবনে ঢোকার সাহস ও পাচ্ছে না। খাদ্য মন্ত্রনালয়ের নতুন নীতির বিরুদ্ধে কোন কিছু করতে না পেরে  ঢাকা মহানগর ও জেলার  বরাদ্দকৃত গম আটকে রাখছে ।এতে সাহায্য করছে সরবরাহ,বন্টন ও বিপনন বিভাগের পরিচালক,ঢাকা রেশনিং এর প্রদান ও ঢাকা জেলার খাদ্য নিয়ন্ত্রক। এসকল  অনিয়ম ও অনাচারের হাত  থেকে প্রতিকার পেতে মিল মালিকগন আজ মঙ্গলবার প্রধান উপদেষ্টা ও আইন উপদেষ্টা বরাবর স্বারক লিপি প্রদান করেছেন।

 এছাড়াও খাদ্য অধিদপ্তরের ঠিকাদার, মিলমালিকগন  দুদকেও অভিযোগ প্রদান করেছেন।

ছবি:সংগৃহীত

Previous Post

আওয়ামী সন্ত্রাসী বাহিনীর হাতে সাবেক ছাত্রদল নেতা মেহেদী হাসান মারাত্মক জখম।

Next Post

খাদ্য অধিদপ্তর যেন মোঃ সোহাগ সিন্ডিকেটের কেনা গোলাম

Next Post

খাদ্য অধিদপ্তর যেন মোঃ সোহাগ সিন্ডিকেটের কেনা গোলাম

যোগাযোগ করুন :

ঠিকানা :  ১৫১,মতিঝিল বা/এ, ঢাকা,বাংলাদেশ।

ফোন : +880 1916568675, 01685973164

ইমেইল :  info@ruposhibangla71.com

 
 
 

আমাদের সম্পর্কে :

সম্পাদক- গৌতম কুমার এদবর, নিবাহী সম্পাদক- মোঃ হারুন আর রশিদ, যুগ্ম সম্পাদক-নাজনীন সুলতানা (স্বপ্না), ব্যবস্থাপনা সম্পাদক- বাপ্পী এদবর

 

 

 

this site Developed by Super Bangla IT

No Result
View All Result
  • হোম
  • সম্পাদকীয়
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • সারা বাংলা
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • অন্যান্য
    • সংখ্যালঘু ডেক্স
    • আইন-আদালত
    • শিক্ষা-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা

© 2024 Ruposhibangla71.com and Website Developed by Super Bangla IT.