শহীদ জিয়া জাতির অধিকার ফিরীয়ে দেওয়া আর আধিপত্যবাদের আগ্রাসন মুক্ত করতে গিয়ে শাহাদাৎ বরণ করেন- আমিনুল হক, গতকাল ডিপ্লোমা ইন্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট এ সেমিনার হল শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়া উর রহমান বীরউত্তম এর ৮৯ তম জন্মদিনের আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন এ্যাডঃ রবিউল হোসেন রবি। প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাখেন বিএনপির চেয়ারপার্সন এর উপদেষ্টা চ্যাটারএকাউন্টেট এ,কে,আমিনুল হক,আরো বক্তব্যে রাখেন অধ্যাপক নূর উদ্দিন মিয়া,ডাঃমোঃআনিসুর রহমান খান,অধ্যাপক আকবর সিরাজী,প্রমুখ। এ,কে,এম,আমিনুল হক বলেন অস্হায়ী প্রেসিডেন্ট হিসাবে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়া উর রহমান স্বাধীনতা ঘোষনা করেন। ৭ নভেম্বর ৭৫ সিপাহী-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে গৃহবন্দী থেকে মুক্ত হয়ে উপ-প্রধান সামরিক কর্মকতার দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৬ এ মজলুৃম জননেতা মওলানা ভাসানীকে পিজি হাসপালে দেখতে যান। মওলানা ভাসানীর অনুরোধে রাষ্ট্রের দায়িত্ব গ্রহন করেন। শহীদ জিয়া রাষ্ট্রের দায়িত্ব গ্রহণ করে দেখেন দেশ আধিপত্যবাদোর আগ্রাসনের কবলে। ফারাক্কার বাঁধ চালু করে দেশকে মরুভূমি বানানোর চক্রান্ত প্রতিহত করতে খাল খনন শুরু করেন। তিনি আল্লাহ তালার প্রদত্ত যমিনের মালিক জনগন আর তাই জনগনের মালিকানা ফিরিয়েদেন। দেশকে আধিপত্যবাদের আগ্রাসন থেকে রক্ষায় সার্ক গঠন করেন।ওআইসি শক্তিশালী করেন। আত্মমর্যাদাশীল জাতী হিসাবে গড়ে তুলতে প্রবাসে কর্মসংস্থান এর ব্যাবস্হা, গার্মেন্টস সেক্টর সহ আধুনিক শিক্ষা প্রতিযোগীতায় বাংলাদেশের অবস্হান করা সহ আত্মনির্ভরশীল জাতি গঠনে কাজ শুরু করেন। তিনি বলেন চাঁদবাজ, টেন্ডারবাজ, দখলদার মুক্ত করতে অঙ্গীকার ভুক্ত করেন। তিনি সত্যিকারের স্বাধীনতায় অন্তরায় যাতে সৃষ্টি করতে ব্যার্থ করার জন্যে সর্বস্তরে নাগরীক অধিকার নিশ্চিত করেন। এককথা শহীদ জিয়া একজন দার্শনিক বললে অতিরিক্ত বলা হবে না। তিনি বলেন শহীদ জিয়া আধিপত্যবাদের আক্রশন মুক্ত রাখতে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেন।