জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘পচাত্তরের ১৫ আগস্টের ধারাবাহিকতা ২১ আগষ্ট’
শীর্ষক আলোচনা সভার আয়োজন করে স¤প্রীতি বাংলাদেশ। এতে অংশ নিয়ে
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া ২০০৪
সালের গ্রেনড হামলার গটনার বর্ননা করেন। বলেন পচাত্তরে পরাজিত হয়েই জিয়া
মোস্তাকরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার ষড়যন্ত্র শুরু করে। সেই ধারবাহিকতায় ২০০৪ সালে শেখ
হাসিনার উপর গ্রেনেড হামলা করে। তিনি জানান, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ
হাসিনাকে হত্যা করাই বিএনপি জামাত জোটের একমাত্র লক্ষ্য। আর যত দিন
বঙ্গবন্ধু হত্যার খুনীরা এদেশে থাকবে ততদিন ষড়যন্ত্র থাকবে বলেও মন্তব্য করেন
তিনি। এই অপশক্তি যেন বাংলাদেশের ক্ষমতায় আর কখনো আসতে না পারে সেদিকেও
সবাইকে নজর রাখার আহব্বান জানান তিনি।
আলোচনায় অংশ নিয়ে নিরাপত্তা বিশ্লেষক আবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল মোহাম্মদ
আলী শিকদার বলেন, শেখ হাসিনা বেচে থাকলে বাংলাদেশকে আবারো পাকিস্তান
বানানো যাবে না বলে একাত্তর পচাত্তরের ষড়যন্ত্রকারীরা ২০০৪ সালে শেখ হাসিনাকে
হত্যার চেস্টা করে।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীদের সংঙ্গে নিয়ে অসা¤প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার
বিকল্প নেই বলে জানিয়েছৈন স¤প্রীতি বাংলাদেশের আহŸায়ক পীযুষ
বন্ধ্যোপাধ্যায়।
বিএনপি প্রতিহিংসা পরায়ন রাজনীতি করে, তাদের হাতে দেশ নিরাপদ নয়।
নির্বাচনের আগে তাদের ষড়যন্ত্র থেকে সবাইকে সজাগ থাকার আহŸান আসে
আলোচনা সভা থেকে।
সম্প্রীতি বাংলাদেশ এর সদস্য সচিব অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীলের
সঞ্চালনায় আলোচনায় আরও বক্তব্য রাখেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য
অধ্যাপক ড. হারুন অর-রশীদ, একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার তদন্ত কর্মকতা
আব্দুল কাহার আকন্দ ও তরুন রাজনীতিবিদ ড. রাশেক রহমান।