নিজস্ব প্রতিনিধিঃ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২২ রোজ সোমবার সকালে ১১ ঘটিকায় মাওলানা আকরাম হল জাতীয় প্রেসক্লাব ১২৪ জনের চাকরী রাজস্থখাতে স্থানান্তরে গড়িমসি করয়া পাট অধিদপ্তরের মহা পরিচালকর বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু ( উপশী ) প্রকল্প কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য পরিষদ, অধিদপ্তর আয়োজনে ।বঙ্গবন্ধুর পাঠ চিন্তা ও সোনালী আনেই সোনার বাংলাদেশের সৃষ্টি। দেশের অর্থনীতিতে এক সময় পাটের অবস্থান ছিল । স্বাধীনতার আগে বৈদেশিক মুদ্রার সিংহকাণ আদত শার্ট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি থেকে। সোনার পাটেই বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশের সৃষ্টি, ফাংশ ব বাংলাদেশ ও পাট এই তিনটি শব্দ একজঙ্গা। পাটের সোনালী আপের জন্যই বাংলার নাম হয়েছে সোনারবাংলা। পাকিস্তান আমলে বাংলাদেশের কৃষক অনেক পরিশ্রম করে পাট উৎপাদন করলেও তার মায়ের সিংহভাগ অর্থ পশ্চিম পাকিস্তানিরা নিয়ে যেত। বছরের পর বছর পূর্বজ্ঞান আঞ্চলিক ভিত্তিতে বাশত রাজনৈতিক ক্ষমতা ও অর্থনৈতিক বৈষম্যের শিকার হয়ে আসছিল। রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বৈষম্যের বেড়াজাল থেকে মুক্তির সমাবেচে নিয়ে বঙ্গবন্ধু ১৯৬৬ সালে ছয়দফা দাবি উত্থাপন করেন। ছয় দফার মধ্যে অন্যতম একটি সভা পাটের মাধ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে হত্যার পর পরিখাতে নেমে আসে ভাবহ বিপর্যন্ত। পটি শিল্পাকে ধ্বংসের মুখে ফেলে দেওয়া হয়। ি হিসাবে সিনথেটিক পণ্যের ছড়াছড়ির করনে বাংলাদেশের পার্ট হারিয়েছে তার গৌরন। বর্তমানে বঙ্গবষুর সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ পার্টের গৌরব ফিরিয়ে আনার জন্য নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। যাত্রার মধ্যে অন্যতম। এই প্রকল্পের মাধ্যমে মাঠ পর্যায়ে পাট চাষ বৃদ্ধি, উন্নতমানের বীজ উৎপাদন, ডাধীনের প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন কার্যক্রম করে আসছিল উচ্চ ফলনশীল পাঠ ও পাটবীজ উৎপাদন এবং উন্নত পাটপ শীর্ষক (উফশী) সমাপ্ত প্রকল্পে আমরা কর্মরত ছিলাম।
আরও উল্লেখ্য যে, পিটিশনারসন প্রকল্পের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে লিখিত, মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে সরকারি সকল বিধি বিধান মেনে প্রকল্পের চাকরিতে যোগদান চোর চাকরী করে বাস্তব অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছি। প্রকল্পে ডিপিপিতে (Completion the Project Including activates manpower needs to be transferred in the revenue budger) মেয়াদ শেষে বাসায় যাকে স্থানান্তরের উল্লেখ রয়েছে। দীর্ঘদিন অতিবাহিত হওয়ার পর পাট অধিদপ্তর কর্তৃক ডিপিপি অনুযায়ী রাজস্ব খাতে স্থানান্তর না হওয়ায় আমরা মহামান্য হাইকে ব্রিটপিটিশন নং-৬৬১৭/১৭ইং তারিখ- ০৩/০৮/২০১৭ ইং লিভ টু আপিল না- ৪২৭৪/২০১৭ তারিখ- ১৫/০৩/২০১৭ তারিখ- ০৫/০৮/২০১৬ ইং তারিখে ১৫৮ জান পিটিশনারদের রাজস্ব খাতে স্থানান্তরের রায়/আদেশ প্রদান করেন। ১৫৮ জনের মধ্যে ২৪ অকে একামতাবে পাট অধিদার রাজস্ব খাতে স্থানান্তর করেন। অধিদপ্তরের প্রায় ৪ শতাধিক পদ শূণ্য আছে। উক্ত উচ্চ আদালতের আদেশের পরে পিটিশনারদের একটি প্রতিনিধি দল পাট অধিদস্তরের মহাপরিচালক করার আবেদদদার জমা দিতে গেলে তাহার ব্যক্তিগত সহকারী জানেননগর জমা নিতে অস্বীকৃতি প্রকাশ করেন। এমতাবস্থায় মহা-পরিচালক হার সহিত একাধিকবার সাক্ষাত চেয়ে সাক্ষাত লাভে ব্যর্থ হই। মহা-পরিচালক মহোদয়ের ব্যক্তিগত সহকারী প্রতিনিধি দলের সাথে দুর্ব্যবহার করে যারা অত্যন্ত শিক্ষনীয়। এ বিষয়ে পাট অধিদপ্তরে অনেকেই অবগত আছে।অবশিষ্ট ১৩৪ জনের মধ্যে ১২৪ জন বিভিন্ন হলে কন্টেন মামলা দাখিল করে। অবশিষ্ট পিটিশনারদের কেন রাজস্ব খাতে স্থানান্তর করা হবে না। এই মর্মে পাট অধিদহকে ২ সপ্তাহের মধ্যে জনাব দিতে বলা হ্যা। শার্ট অধিদপ্তর মহা-পরিচালক কর্তৃক ২৮/০৭/২০১১ইং তারিখের ২৪.০১.০০০০,০৪,০৪,০১৫-১৯-৬৭ নং স্মারকে ৩৬১/২০১৯ নহ কণ্ঠেম মামলার জবাব না না কোর্ট তা নাকচ করে পিটিশনারদের সাত কর্ম দিবসের মধ্যে পাট অধিদপ্তরে রাজস্ব খাতে নিয়মিতকরণ/আরীকরণের আদেশ প্রদান করেন। উচ্চ আদালতের রায় বাস্তবায়ন করেনি পাট অধিদপ্তর এর মৃত্যু-পরিচালক।
মহামান্য কোর্ট পুনরায় ১২/০১/২০২২ ইং তারিখে পিটিশনারদের ২৫/০১/২০২২ ইং তারিখের মধ্যে রাজস্ব খাতে নিয়মিতকরণের নির্দেশ প্রদান করেন। যার যার উচ্চ আদালতের রায়/নির্দেশের পরেও এটি অধিদত্তরের মহাপরিচালক পিটিশনারদের চাকরী রাজস্ব খাতে স্থানান্তরে গড়িমসি করে আসছে।পটি অধিশতরে বর্তমানে কর্মরত মূখ্য পরিদর্শক, সহকারি পরিদর্শক পদে কর্মরত আছে তাদের অধিকাংশ এইচ এস সি এ নয়, কিন্তু শারী রয়েছে। এক্ষেত্রে কর্মরত জনবল এবং রিটকারীদের শিক্ষাগত যোগ্যতার কোন পার্থক্য নেই। উল্লেখ্য পাট অধিদস্তরের উপ-পরিচালক (গ্রা ও অর্থ) মুখ্য পরিদর্শক, পরিদর্শক, সহকারি পরিদর্শক পর তিনটি টেকনিক্যাল পদ না মর্মে একানো উল্লেখ করেন। এরপর নিয়োগকৃত ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ্যাডভোকেট অন রেকর্ড সুবিদা খাতুন “হাইকোর্ট বিভাগের রিট পিটিশন নং ৬৬১৭/২০১৭ইং এবং তার আবেশে পর্যালোচনা করে প্রত্যয়ন পত্র দেন, যে Requisite Qualifications “হাইকোর্ট বিভাগের রায়ে উল্লেখ আছে তা রিটি পিটিশনারসের পাট অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত (উফশী) শীর্ষক সমাপ্ত প্রকল্পের ডিপিপির Requisite Qualifications হিসাবে গণ্য হবে এবং পদন্ত যাঃ আদেশ পর্যালোচনা করে দেখা যায় যে, শুন্য পদ থাকা ঝাপেক্ষে দ্রুততা (Expeditiously) সময়ের মধ্যে রিটকারীদের রাজস্বখাতে (শুমাপনে) স্থানান্তরের কথা বলা হয়েছে। সেক্ষেত্রে রিট পিটিশনারদের সকলের শিক্ষগত যোগ্যতার মিল আছে।প্রকল্পের আত্মীকরণ বঞ্চিত ১২৪ জন কর্মচারির উপর নির্ভরশীল ১২৪টি পরিবার। ইতিমধ্যে এই সকল কর্মচারিদের সরকারি চাকরির বয়সসী প্রতিজ্ঞা করায় সরকারি বা অন্য কোন চাকরিতে প্রবেশ করার সুযোগ নেই। দীর্ঘদিন যান এই ১২৪টি পরিবার অর্ধাহারে অনাহারে মানবেতর জীবন যাপন করছে। আমাদের চাকরি অনিশ্চয়তার মধ্যে থাকায় আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্ৰন্থ, মানসিকভাবে বিপর্যস্থ ও নাতিদামছ হচ্ছি। ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়া ও বেস মিডিয়া বিঘ্ন সাংবাদিক ভাই ও বোনেরা আপনাদের সদয় হস্তক্ষেপে আমাদের এই দুর্দশা থেকে পরিত্রাশ করতে পারি সে বিষয়ে সূচী দিলে আমরা কৃতার্থপরিশেষে মহামান্য হাইকোর্ট সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ, রিভিউ এর রায়/আদেশের আলোকে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানসহ ১২৪ অনের চাকরী রাজস্ব খাতে স্থানান্তর করার জন্য আপনাদের মাধ্যমে পার্ট অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।