নিজস্ব প্রতিনিধি:২৪ শে ফেব্রুয়ারি২০২২ রোজ বৃহস্পতিবার সকাল ১১ ঘটিকায় জাতীয় প্রেসক্লাবে আবদুল ছালাম হলে বাংলাদেশ প্রান্তিক পোল্ট্রিশিল্প সংগঠন কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে সাত দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সংবাদ সম্মেলন উক্ত সংবাদ সম্মেলনে চেয়ারম্যান মঃ মফিজুল ইসলাম মল্লিক বাংলাদেশ প্রান্তিক পোল্ট্রি সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটির ও মহাসচিব মঃ কাশেম বাংলাদেশ প্রান্তিক পোল্ট্রিশিল্প সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কমিটি আরো উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের বিভিন্ন জেলা থেকে আমন্ত্রিত নেতৃবৃন্দ।
বাংলাদেশ প্রান্তিক পোল্ট্রি শিল্প সংগঠন কেন্দ্রীয় কমিটির চেয়ারম্যান আপনাদের কাছে বিনীত প্রার্থনা এই যে, আমাদের আজকের এই সংবাদ সম্মেলন ‘বাঁচাও পোল্ট্রি শিল্প রক্ষা করুন কর্মসংস্থান এই স্লোগানের ভিত্তিতে আমাদের ৭ দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষনে লক্ষ্যে নিম্নে ৭ দফা দাবি উপস্থাপন করছি। বর্তমান খাদ্যের দাম ডিলার দামে ২৮০০ থেকে ২৮৫০ টাকা পর্যন্ত।
১/ : ব্রয়লার মুরগির ৫০ কেজি প্রতি বস্তা খাদ্যের দাম ২০০০ থেকে ২১০০ টাকার মধ্যে আনতে হবে এবং খাদ্যের মান বৃদ্ধি করতে হবে পেয়ার সোনালী সহ্য গর খাদ্যের দাম ৫০ কেজি প্রতি বস্তুা ১০০ থেকে ১৮০০ টাকার মধ্যে আলাত হবে।।২/. ব্রয়লার ও সেয়ার সকল প্রকার মুরগির বাচ্চার দাম বাৎসরিক ভাবে ২০ থেকে ২৫ টাকার মধ্যে আনতে হবে এবং বাচ্চার মান বৃদ্ধি করতে হবে।।৩./ খাদ্য ও বাচ্চা উৎপাদনকারী কোম্পানিগুলো তারা নিজেরা খাদ্য বাচ্চা উৎপাদন করে থামারিদের কাছে বিক্রি করে এবং নিজের প্রসার ও সেয়ার সহ সকল প্রকার বেডি মুরগি উৎপাদন করে, বাজার নিয়ন্ত্রণ করে তাই খামারিরা ৮-নের পথে, সেই ক্ষেত্রে, কোম্পানি গুলো বেডি মুরগি উৎপাদন করা বন্ধ করতে হবে।৪/ আমরা প্রণোদনার টাকা চাইনা আমরা গণতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অনুরোধ থাকবে বাংলাদেশের প্রতিটি উপজেলায় ৩০০ জন নিবন্ধিত খামারিকে ত্বরসুনে সহতাশর্তে প্রতি ১০০০ মুরগি পালনকারী খামারীকে ক্ষমগছে ২ লক্ষ টাকা ঋণ দিতে হবে।। ৫/ : প্রতি একজন খামারি দশ হাজার মুরখির উপদন কোন প্রকার বেডি মুরগি উৎপাদন করতে পারবে না।।৬/ : সারা বাংলাদেশ থেকে উঠে আসা প্রান্তিক থামারিদের কেন্দ্রীয় সর্বাঙ্গ কমিটির প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় কর্তৃক আমাদের সংগঠনের রেজিস্ট্রেশন নাম্বার দিতে হবে এটা আমাদের জোর দাবি সারা বাংলাদেশে প্রান্তিক থামারিদের।৭/ উদ্যোগ হিসেবে প্রান্তিক খামারিদের বিদ্যুৎ বিল আবাসিক করে দিতে হবে সরকারিভাবে
